পুজোর শুরু ১৯৩৮ সালে। ঐতিহ্যের এই পুজোর বয়স আজ ৮৫। চার দিকে থিম পুজোর রমরমা। ছোট থেকে বড় সব পুজোই এখন থিম পুজোতে বিশ্বাসী। কিন্তু তার মধ্যে দাঁড়িয়েও ৮৫ বছর ধরে প্রাচীন পদ্ধতি মেনে মাতৃ আরাধনা করে চলেছে ব্যাঁটরা সম্মিলনী। থিম না থাকলেও এই বছরে পুজোর ভাবনা প্রবীণ ও নবীনের মেলবন্ধনে, ফিরছে আবার নতুন উদ্যমে। কোভিডের পরে আবার নতুন উদ্যমে এই বছর করা হচ্ছে পুজো। এই বছর থেকেই ব্যাঁটরা সম্মিলনীর পুজোর ব্যাটন নবীনদের হাতে। আবার প্রবীণরাও মাথার উপরে আছেন ছাতার মতো। তাই এই নবীন এবং প্রবীণে মেলবন্ধনকে এগিয়ে নিয়ে যেতেই এই ভাবনা। পুজা মণ্ডপে থাকছে প্যাগোডার আকার। অষ্টমীতে রয়েছে ভোগ বিতরণের ব্যবস্থা। পুজোর দিনগুলিতে রয়েছে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা। শেষে দশমীতে সিঁদুর খেলা আর ভাসান পর্ব মিটলে লুচি আলুরদম ভোজ। এই নিয়েই ব্যাঁটরা সম্মিলনীর পুজো।
পুজোর সম্পাদক অর্ক সরকারের জানিয়েছেন, ‘‘এই বছরে পুজোর দায়িত্ব বড়দের হাত থেকে আমাদের হাতে এসেছে। আমরা সাবেকিয়ানার মধ্যে দিয়ে আবার পুজোর পুরনো গৌরব ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এই বছর আমাদের পুজোর মূল আকর্ষণ প্রতিমা।’’
প্রতিমা শিল্পী : প্রদীপ রুদ্র পাল
কী ভাবে যাবেন : হাওড়া বেলেপোল মোড় থেকে টিকিয়াপাড়া যেতে গেলে টিকিয়াপাড়া স্টেশনের আগেই রয়েছে টি-৮ বাস স্ট্যান্ড। T-৮ বাস স্ট্যান্ডের উল্টোদিকেই দেখতে পাবেন পুজো মণ্ডপ।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy