কৈলাসে ফিরে গিয়েছেন দেবী, আবারও এক বছরের অপেক্ষা। একে একে নিভে আসছে সমস্ত বনেদি বাড়ির ঠাকুর দালান থেকে বারোয়ারি ক্লাবগুলির মণ্ডপের আলো। তবে, এই বছর বিজয়া দশমী বৃহস্পতিবার পড়েছিল, ফলে সে দিন একাধিক জায়গায় দেবী বিসর্জন হয়নি। একাদশীর সকাল থেকেই ঘাটে ঘাটে উপচে পড়ছে ভিড়। চলছে প্রতিমা নিরঞ্জন।
বাবুঘাটে শুক্রবার, শনিবারেও হবে প্রতিমা নিরঞ্জন। কেবল বাবুঘাট নয়, বাগবাজার, বাজে কদমতলা, নিমতলা, সহ কলকাতা-হাওড়ার অন্যান্য ঘাটেও চলছে দেবী বিসর্জন। তৎপর রয়েছে কলকাতা পুরসভাও। সকাল থেকেই জোরকদমে নদী এবং ঘাটকে পরিষ্কার রাখার কাজ চলছে। এই সমস্ত ঘাটে মোতায়েন করা হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দলও।
দশমীর পর একাদশীর দিনও বিভিন্ন ঘাটে নজরদারি চালানো হচ্ছে ওয়াচ টাওয়ার থেকে। থাকছে পুলিশের দল। নিম্নচাপ তৈরি হওয়ায় দুর্যোগের মোকাবিলা করতেও ঘাটে ঘাটে অতিরিক্ত প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
ঘাটে ঘাটে ভিড় হওয়ায় কোনও রকম বিপত্তি এড়াতে আগামী ৫ অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে চক্ররেল-ও। অনেকেই এই পথে নিত্য যাতায়াত করেন, ফলে এই ক’দিন বিকল্প পথে যাওয়াই শ্রেয়।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।