০৭
১৪
পুজোর সূচনা করেন সর্বেশ্বর বন্দোপাধ্যায়।
০৮
১৪
স্বপ্নাদেশ পাওয়ার পরই দেবী জগদ্ধাত্রীর সঙ্গে মা শীতলার পুজো শুরু হয়েছিল।
০৯
১৪
জন্মাষ্টমী থেকে পড়ে যায় ঢাকে কাঠি। শুরু হয় প্রতিমা তৈরির কাজ।
১০
১৪
দেবী সেজে ওঠেন ডাকের সাজে। দেবী প্রতিমার শাড়ি, মাথার মুকুট থেকে শুরু করে অলঙ্কার, সব কিছুতেই থাকে মৃৎশিল্পের ছোঁয়া।
১১
১৪
নিয়ম নিষ্ঠা মেনে এক দিনেই ষষ্ঠী থেকে নবমী পর্যন্ত পুজো হয়।
১২
১৪
দেড় মণ আতপ চালের অন্ন, খিচুড়ি, ভাজা, তরকারি, মাছ চাটনি ইত্যাদি নিবেদন করা হয় ভোগে।
১৩
১৪
সন্ধ্যায় দেবী শীতলাকে দেওয়া হয় লুচি, ক্ষীর, নাড়ু ও ছানা।
১৪
১৪
পুজোয় রয়েছে বলিপ্রথাও। তবে বলি দেওয়া হয় ৪টি চালকুমড়ো ও ৪টি আঁখ। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের
Google News,
X (Twitter),
Facebook,
Youtube,
Threads এবং
Instagram পেজ)