জগদ্ধাত্রী পুজোকে ঘিরে অগুন্তি জনসমাগম কৃষ্ণনগরে। সেই সঙ্গেই বেড়েছে যানজট। তা এড়াতেই শহর জুড়ে যানবাহন নিয়ন্ত্রণে কড়া পদক্ষেপ করছে প্রশাসন ও ট্রাফিক পুলিশ। পুজোর দিনগুলিতে ভিড় সামলাতে বেশ কয়েকটি জায়গায় বসেছে ‘নো-এন্ট্রি’ বোর্ড। কৃষ্ণনগরে ঠাকুর দেখতে যাওয়ার পরিকল্পনা? তার আগে এক বার চোখ বুলিয়ে নিন নির্দেশিকায়।
পুজোর চার দিন অর্থাৎ ২৯ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্তই জারি থাকবে এই নির্দেশগুলি। ২৯ অক্টোবর অর্থাৎ গত বুধবার দুপুর তিনটে থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নো-এন্ট্রির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যানবাহনের।
৩০ অক্টোবর অর্থাৎ বৃহস্পতিবারেও একই চিত্র। এ দিন সকাল সাড়ে সাতটা থেকে পরের দিন ভোর পর্যন্ত নো-এন্ট্রির নির্দেশ রয়েছে।
৩১ অক্টোবর, শুক্রবার ভোর থেকে কিছু সময়ের জন্য শহরের যানবাহন ঢুকতে দেওয়া হবে। তবে তা ঘট বিসর্জন শুরু হওয়ার আগ পর্যন্তই।
এর পর ঘট বিসর্জন হয়ে গেলে আবার তুলে দেওয়া হবে নো-এন্ট্রির বোর্ড। সন্ধ্যা ছ’টায় বিসর্জনের শোভাযাত্রা শুরু হওয়ার আগে আবার নো-এন্ট্রি করে দেওয়া হবে।
১ নভেম্বর, শনিবার সকালে চাষাপাড়ার বুড়িমার বিসর্জন না হওয়া পর্যন্ত নো-এন্ট্রি। পরে সন্ধে ছ’টায় দ্বিতীয় দিনের বিসর্জনের শোভাযাত্রা শুরু হলে আবার নো-এন্ট্রি চালু করা হবে। সমস্ত প্রতিমা বিসর্জন না হওয়ার পর্যন্ত এমনটাই জারি থাকবে।
বাস-গাড়ি পার্কিং জ়োন
করিমপুর রুট- ঘূর্ণি গোডাউন
মাজদিয়া রুট- গোদাডাঙা
হাঁসখালি রুট- পান্ডব মোড়
রানাঘাট, শান্তিপুর রুট- পালপাড়া মোড়
নবদ্বীপ, বেথুয়াডহরি ও কালীগঞ্জ রুট- চারগেট, তারামা ও পিডব্লুডি।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।