প্রেজেন্টস্
Knowledge Partner
Fashion Partner
Wedding Partner
Banking Partner
Comfort Partner

এ বছর পুজোয় বাড়িতে আসুক ‘সাইড বাই সাইড’ রেফ্রিজারেটর

সিঙ্গল ডোর বা ডাবল ডোর এখন ব্যাকডেটেড হয়ে বাজারে এসেছে ‘সাইড বাই সাইড’ ডোর।

স্বপন দাস

শেষ আপডেট: ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৭:৫৫
ডবল ডোর রেফ্রিজারেটর

ডবল ডোর রেফ্রিজারেটর

গত কয়েক বছর ধরে রেফ্রিজারেটরকে নিয়ে নিরন্তর গবেষণা চলেছে। মূলত, কী ভাবে বিদ্যুতের খরচে সাশ্রয় করা যায়। এই গবেষণার ফসল হিসেবেই একেবারে নতুন কারিগরি হিসেবে রেফ্রিজারেটরে যোগ হয়েছে ডিজিটাল ইনভার্টার কম্প্রেসর, আর রেফ্রিজারেটর চলাকালীন বিশ্রী আওয়াজ থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য নয়েজ রিডাকশন পদ্ধতি। আর একটি বিষয় হয়তো আমরা লক্ষ্য করেছি, চিরাচরিত আলোর বদলে একটি রেফ্রিজারেটরের ভিতরে দেওয়া হয় এলইডি আলো। একটি রেফ্রিজারেটর কেনার সময় লক্ষ্য করবেন, সেটিতে নতুন সংযোজন, আইস বিম ডোর সুবিধাযুক্ত কি না, আর ডুয়াল ফ্যান আছে কি না এবং সেটি ৩৬০ ডিগ্রি ঘোরে। এই সুবিধা এখন প্রায় সব রেফ্রিজারেটরেই দেওয়ার চেষ্টা করছে প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি। এই ফ্যানটির সুবিধা হচ্ছে, আপনার গোটা রেফ্রিজারেটরের অন্দরমহলের সব দিকটাই ঠান্ডা হতে সাহায্য করবে। সর্বোপরি নানা ভাবে একটি রেফ্রিজারেটরকে করে তোলা হয়েছে পরিবেশবান্ধব ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়কারী।

আমরা যারা আধুনিক কারিগরির রেফ্রিজারেটর কিনব বলে ভাবছি তাদের একটু সাহায্য করা যাক। পকেটের কথাটাও বলা দরকার। আপনাকে মোটামুটি ৫৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করতে হবে (এই পুজোর সময় বেশ কিছু দোকান অনেক বেশি ছাড়েও বিক্রি করছে। আর আছে সহজ সুদহীন কিস্তির সুবিধাও)। তবে দামের দিক দিয়ে যত বেশির দিকে ঝুঁকবেন, তত বেশি সুবিধা পাবেন। এক লাখের উপরের দামের ফ্রিজও আছে বাজারে।

একটি রেফ্রিজারেটরকে ঠান্ডা রাখার ক্ষেত্রে আমরা ২০১৮ সালের পর থেকে যে কারিগরি বিদ্যা ধাপে ধাপে পেয়ে এসেছি সেগুলি একনজরে দেখে নেওয়া যাক।

আরও পড়ন : পুজোয় বাইরে যাচ্ছেন? বাড়ি সুরক্ষিত রাখবেন কী করে?

  • নরম্যাল মোড: অতীতের যে কোনও রেফ্রিজারেটরে এই পদ্ধতি থাকত।

  • এক্সট্রা ফ্রিজ মোড: এইটি যুক্ত হয়েছে রেফ্রিজারেটরে রাখা বেশি জিনিস কী ভাবে ঠান্ডা রাখা যায়, তার জন্য।

  • সেন্সেসনাল মোড: এখানে সেই কারিগরি বিদ্যা যুক্ত হয়েছে, যেখানে আপনার রেফ্রিজারেটরে কোনও কিছু না থাকলে সেটি আপনা থেকে বন্ধ হয়ে যাবে।

  • ভ্যাকেশন মোড: আমরা সাধারণ ভাবে একটি রেফ্রিজারেটরকে সর্ব ক্ষণ ঠান্ডা রাখার জন্য চালিয়ে রাখি। এই মোডে আপনি যখন মনে করবেন বন্ধ করে দেবেন। তা সত্ত্বেও বেশ অনেকটা সময় আপনার রেফ্রিজারেটর ঠান্ডা রাখার কাজটি নিজে থেকেই করে যাবে। এই কারিগরি বিদ্যার প্রয়োগ শুধুমাত্র বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার জন্য।

  • হোম অ্যালোন মোড: এই কারিগরি বিদ্যায় সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।

নরম্যাল মোড: অতীতের যে কোনও রেফ্রিজারেটরে এই পদ্ধতি থাকত।

এক্সট্রা ফ্রিজ মোড: এইটি যুক্ত হয়েছে রেফ্রিজারেটরে রাখা বেশি জিনিস কী ভাবে ঠান্ডা রাখা যায়, তার জন্য।

সেন্সেসনাল মোড: এখানে সেই কারিগরি বিদ্যা যুক্ত হয়েছে, যেখানে আপনার রেফ্রিজারেটরে কোনও কিছু না থাকলে সেটি আপনা থেকে বন্ধ হয়ে যাবে।

ভ্যাকেশন মোড: আমরা সাধারণ ভাবে একটি রেফ্রিজারেটরকে সর্ব ক্ষণ ঠান্ডা রাখার জন্য চালিয়ে রাখি। এই মোডে আপনি যখন মনে করবেন বন্ধ করে দেবেন। তা সত্ত্বেও বেশ অনেকটা সময় আপনার রেফ্রিজারেটর ঠান্ডা রাখার কাজটি নিজে থেকেই করে যাবে। এই কারিগরি বিদ্যার প্রয়োগ শুধুমাত্র বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার জন্য।

হোম অ্যালোন মোড: এই কারিগরি বিদ্যায় সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।

সিঙ্গল ডোর বা ডাবল ডোর এখন ব্যাকডেটেড হয়ে বাজারে এসেছে ‘সাইড বাই সাইড’ ডোর। কী এই ‘সাইড বাই সাইড’ ডোর? এই ধরনের রেফ্রিজারেটরে বাড়ির দরজার মতো দু’টি পাল্লা পাশাপাশি খোলে। একটি পাশ পুরোটাই ডিপ ফ্রিজ। সেখানে অনেক বেশি জিনিস, যেগুলি বেশি ঠান্ডায় রাখা দরকার সেগুলি রাখা যাবে। আর আগের যে ডাবল ডোর ছিল, সেখানের থেকে জায়গা অনেক বেশি। যদিও বটম ও টপ ডিপ ফ্রিজ ডাবল ডোর, সঙ্গে ডিজিটাল ডিসপ্লে, ২৭৫ লিটারের চাহিদা একটু বেশিই, তবুও দেখে নেওয়া যাক একেবারে সদ্য আসা ‘সাইড বাই সাইড’ ডোর রেফ্রিজারেটর।

স্যামস্যুং RS552NRUA7E 545 L

ইদানীং এই রেফ্রিজারেটরটির জন্য বেশ কিছু বিক্রয়কারী সংস্থা অনেকটাই ছাড় দিচ্ছে। একটু খোঁজখবর নিলেই জানতে পারবেন। আসল দাম ৮৭ হাজার টাকা। ৩৮.২১% পর্যন্ত ছাড় পেতে পারেন। এটি থ্রি স্টার তকমা পেয়েছে। এটি ৩৪৩ লিটারের ফ্রস্ট ফ্রি কারিগরি সুবিধাযুক্ত। ভিতরে ময়েশ্চার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সঙ্গে দু’পাশেই পাঁচটি করে নানা ধরনের র‍্যাক আছে। আছে টুইন কুলিং-এর সুবিধা।

আরও পড়ুন : পুজোয় ব্যবহার করতে পারেন নানা ফিচারে ঠাসা রিয়েলমি-র ফাইভ সিরিজ

হিতাচি ৪০৫ লিটার R-WB480PND2-GBK

এই ৪০৫ লিটারের রেফ্রিজারেটরটিতে তিনটি দরজার সুবিধা আছে। দু’টি ‘সাইড বাই সাইড’, একটি বটম। এই রেফ্রিজারেটরটি ইনভার্টার নিয়ন্ত্রিত, ইকো থার্মো সেন্সর আছে, তেমনই আছে টাচ স্ক্রিন নিয়ন্ত্রণ, সঙ্গে ন্যানো টিটেনিয়াম ফিল্টার টেকনোলজি। বড় জলের বোতলে রাখতে পারবেন এই রেফ্রিজারেটরে।

হায়ার ৫৭১ লিটার HRF665DTA2S

ইদানীং এই রেফ্রিজারেটরটির এখন ৫৫ হাজারে পাওয়া যাচ্ছে। অন্য সব রেফ্রিজারেটরের মতো এখানেও নানা সুবিধা আছে।

Ananda Utsav 2019 Durga Puja 2019 Puja Gadgets Refrigerator Price Freatures
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy