Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪

টুকরো খবর

রাজ্য সরকার আসানসোলের ইএসআই হাসপাতালে ল্যাবরেটরি টেকনিসয়ান সংক্রান্ত একটি পাঠ্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানালেন শ্রমমন্ত্রী তথা স্থানীয় বিধায়ক মলয় ঘটক। এই পাঠ্যক্রম পাশ করার পরে ছাত্রছাত্রীরা সরকারি ও বেসরকারি স্তরে বিভিন্ন রোগনির্ণয় কেন্দ্রে নিয়োগের সুযোগ পাবেন। আসানসোলে শনিবার শ্রম দফতর আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা জানিয়ে শ্রমমন্ত্রী বলেন, “আসানসোলে সরকারি স্তরে কোথাও এই পাঠ্যক্রম পড়ানো হয় না। অথচ, এই পাঠ্যক্রমের চাহিদা আছে। আমরা তাই শিল্পাঞ্চলের বেকারদের সামনে আয়ের পথ সুগম করতে এই পাঠ্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” তবে কবে থেকে শুরু হতে পারে তার কোনও দিনক্ষণ জানাতে পারেননি মন্ত্রী।

শেষ আপডেট: ২৮ জুলাই ২০১৪ ০৩:১৭
Share: Save:

ইএসআই হাসপাতালে নতুন পাঠ্যক্রম চালু করার সিদ্ধান্ত

নিজস্ব সংবাদদাতা • আসানসোল

রাজ্য সরকার আসানসোলের ইএসআই হাসপাতালে ল্যাবরেটরি টেকনিসয়ান সংক্রান্ত একটি পাঠ্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানালেন শ্রমমন্ত্রী তথা স্থানীয় বিধায়ক মলয় ঘটক। এই পাঠ্যক্রম পাশ করার পরে ছাত্রছাত্রীরা সরকারি ও বেসরকারি স্তরে বিভিন্ন রোগনির্ণয় কেন্দ্রে নিয়োগের সুযোগ পাবেন। আসানসোলে শনিবার শ্রম দফতর আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা জানিয়ে শ্রমমন্ত্রী বলেন, “আসানসোলে সরকারি স্তরে কোথাও এই পাঠ্যক্রম পড়ানো হয় না। অথচ, এই পাঠ্যক্রমের চাহিদা আছে। আমরা তাই শিল্পাঞ্চলের বেকারদের সামনে আয়ের পথ সুগম করতে এই পাঠ্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” তবে কবে থেকে শুরু হতে পারে তার কোনও দিনক্ষণ জানাতে পারেননি মন্ত্রী। আসানসোলের রবীন্দ্রভবনে শনিবার শ্রম দফতরের আসানসোল-দুর্গাপুর শাখার উদ্যোগে অনুষ্ঠানে এসেছিলেন মন্ত্রী মলয়বাবু। সেখানে শিল্পাঞ্চলের অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরত শ্রমিকদের ও মৃত শ্রমিকের পরিবার মিলিয়ে প্রায় দু’হাজার জনকে দেড় কোটি টাকার সুবিধা দেওয়া হয়। মন্ত্রী দাবি করেন, বর্তমান রাজ্য সরকার অসংগঠিত শিল্পক্ষেত্রে শ্রমিকদের সুযোগ সুবিধা আগের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ করেছে। কিন্তু সচেতনতার অভাবে অনেকে এই সব সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তিনি বলেন, “পুজোর পরে পুরসভা ও পঞ্চায়েত ধরে আমরা শ্রমিকদের কাছে গিয়ে সরকারের এই সুবিধার কথা প্রচার করব।” অনুষ্ঠানে রাজ্যের সহকারি শ্রম কমিশনার এসএইচ আসকারি দাবি করেন, দেশের জাতীয় আয়ের ৬০ শতাংশই আসে অসংগঠিত শিল্পক্ষেত্রের শ্রমিকদের থেকে। অথচ, তাঁদেরই সামাজিক সুরক্ষার অভাব রয়েছে। দফতরের কর্মীদের তাঁর পরামর্শ, এই শ্রমিকদের কাছে সরকারি সুবিধা পৌঁছে দিতে উদ্যোগী হতে হবে। তিনি দাবি করেন, রাজ্যে এখনও পর্যন্ত সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে ৬৩ লক্ষ ৫৭ হাজার শ্রমিকের নাম নথিভুক্ত আছে। আসানসোল-দুর্গাপুরের উপ-শ্রম কমিশনার পার্থপ্রতিম চক্রবর্তী জানান, এই শিল্পাঞ্চলে অসংগঠিত শিল্প শ্রমিকদের ভবিষ্যনিধি প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি আশাব্যঞ্জক।

ডেঙ্গি প্রতিরোধে এ বার অস্ত্র মশা

সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি

মশা দিয়ে মশা-নিধন! এমনটাই দাবি, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত একটি গবেষণা সংস্থার। সেখানে বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ডেঙ্গি জীবাণু বহনকারী মশাদের নির্মূল করতে তাদের জিনগত ভাবে বদলে কিছু বিশেষ পুরুষ মশা তৈরি করেছেন তাঁরা। নাম রেখেছেন ‘৫১৩এ’। এ বার সেই মশককূলকে ভারতে আনতে চান বিজ্ঞানীমহল। অপেক্ষা শুধু দিল্লির সবুজ সঙ্কেতের। গবেষকদের দাবি, এই বিশেষ প্রজাতির মশারা কেবল ডেঙ্গি বহনকারী মশাদের সঙ্গেই প্রজনন করবে। তাতে ‘৫১৩এ’-র পরিবতির্ত জিনটি পরবর্তী প্রজন্মে চলে যাবে। তার প্রভাবেই ওই মশারা জন্মের ২-৫ দিনের মধ্যেই মারা যাবে। আর এ ভাবেই ধীরে ধীরে কমে আসবে ডেঙ্গির মশাদের সংখ্যা। পাশাপাশি অন্য কোনও কীট পতঙ্গের সঙ্গে এদের প্রজননের কোনও সম্ভাবনা নেই বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা। তাই ক্ষতির আশঙ্কাও করছেন না তাঁরা। তবে, প্রয়োজনে ওই বিশেষ জিনটিকে ‘টেট্রাসাইক্লিন’ রাসায়নিকের সাহায্যে, নিয়ন্ত্রণ করা যাবে বলে তাঁদের মত। গবেষণা পত্রে দাবি করা হয়েছে ব্রাজিলে এবং ক্যারেবিয়ান সাগরের কেমান দ্বীপপুঞ্জে এই বিশেষ মশাদের নিয়ে পরীক্ষা চালানো হয়েছে। ভারতে এই পরীক্ষা সফল হলে ম্যালেরিয়া প্রতিরোধেও তা ব্যবহার করা যেতে পারে, এমনটাই জানালেন অক্সর্ফোডের ওই গবেষণা সংস্থা।

হাসপাতালে তালা চাঁচলে

নিজস্ব সংবাদদাতা • চাঁচল

বিকেল হলে চিকিত্‌সক পাওয়া যায় না, অভিযোগে হাসপাতালের গেটে তালা ঝোলালেন বাসিন্দার একাংশ। মালদহের সামসি গ্রামীণ হাসপাতালে শনিবার রাতে। অভিযোগ, ৩০ শয্যার এই গ্রামীণ হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টাই পরিষেবা পাওয়ার কথা রোগীদের। যদিও, সন্ধের পরে হাসপাতালে আর ডাক্তার থাকে না। দিনে হাসপাতালে রোগীদের ভর্তি করা হলেও, সন্ধের আগেই তাঁদের ছুটি দিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়েছে, দু’জন চিকিত্‌সকের মধ্যে এক জন অসুস্থ হয়ে ছুটিতে। অন্য জনের পক্ষে ২৪ ঘণ্টা ‘ডিউটি’ করা সম্ভব নয়। সে কারণেই সমস্যার সূত্রপাত বলে কর্তৃপক্ষের দাবি। গত শনিবার রাতে অসুস্থ হয়ে পড়া এক বাসিন্দাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলেও ডাকাডাকি করে কারও সাড়া মেলেনি বলে অভিযোগ। এর পরেই বাসিন্দারা হাসপাতালের মূল দরজায় তালা লাগিয়ে গেন। রবিবার দুপুর পর্যন্ত চিকিত্‌সক বা স্বাস্থ্যকর্মী কেউই হাসপাতালে ঢুকতে পারেননি। দুপুরে স্বাস্থ্য কর্তাদের আশ্বাসে হাসপাতালের তালা খুলে দেন বাসিন্দারা। চাঁচলের সহকারী মুখ্য আধিকারিক স্বপন বিশ্বাস বলেন, “চিকিত্‌সক-সহ স্বাস্থ্য কর্মীর সমস্যা রয়েছে। কিন্তু তালা ঝুলিয়ে সমস্যা মিটবে না। দ্রুত আরও চিকিত্‌সক, স্বাস্থ্যকর্মী পাওয়ার জন্য স্বাস্থ্যভবনে জানানো হয়েছে। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ২০০৬ সালে সামসি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি গ্রামীণ হাসপাতালে উন্নীত হয়। ৭ চিকিত্‌সক ও ৫ জন নার্স থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে দু’জন করে রয়েছেন।

চিকিত্‌সককে মার, যুবক ধৃত দুর্গাপুরে

নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর

চিকিত্‌সককে মারধরের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম দীপক দে পুলিশ জানিয়েছে। তার বাড়ি দুর্গাপুরের বিধাননগর এলাকার অম্বেডকর কলোনিতে। শনিবার রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতকে রবিবার দুর্গাপুর আদালতে তোলা হলে জামিন মঞ্জুর করেন বিচারক। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত শুক্রবার শিশুমৃত্যুকে কেন্দ্র করে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের এসএনসিইউ বিভাগের চিকিত্‌সক নির্মলেন্দু দে’কে মারধর করার অভিযোগ ওঠে দীপকবাবুর বিরুদ্ধে। হাসপাতালের পক্ষ থেকে পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, ২২ জুলাই এক মহিলা প্রসব বেদনা নিয়ে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি হন। সে দিন দুপুরেই একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন তিনি। সদ্যোজাতটির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল না হওয়ায় তাকে হাসপাতালের এসএনসিইউ বিভাগে রাখা হয়। শুক্রবার গভীর রাতে শিশুটির মৃত্যু হয়। এরপরই শিশুটির পরিবারের লোকজন চিকিত্‌সায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে কর্মরত চিকিত্‌সক ও নার্সদের সঙ্গে বচসা শুরু করেন। তখনই অভিযুক্ত দীপক দে চিকিত্‌সক নির্মলেন্দু দে’র উপর চড়াও হন বলে অভিযোগ।

স্বাস্থ্যকেন্দ্রের আলো-পাখা চুরি দাঁতনে

নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর

স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে চুরি গেল বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম। রবিবার সকালে দাঁতনের রাজনগরে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র খোলার পর দেখা যায়, ৮টি পাখা, কিছু টিউব লাইট ও বাল্ব চুরি হয়ে গিয়েছে। রাতে হাসপাতালটি বন্ধ ছিল। সেই সুযোগে স্থানীয় দুষ্কৃতীরাই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে বলে অনুমান। এই ঘটনায় দাঁতন থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের একমাত্র মেডিক্যাল অফিসার অম্লান ঘোষ। কিন্তু ১০ শয্যার ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্র কেন বন্ধ ছিল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, চিকিৎসকের অভাবে দীর্ঘদিন ধরেই বন্ধ পড়ে রয়েছে ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের অন্তর্বিভাগের পরিষেবা। শুধু বহির্বিভাগ খোলা রয়েছে। এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ২ জন মেডিক্যাল অফিসার থাকার কথা। আছেন একজন। আর ৬ জন নার্সের জায়গা। রয়েছেন মাত্র ৩ জন। এই অবস্থায় অন্তর্বিভাগ বন্ধ থাকায় রাতে স্বাস্থ্যকেন্দ্রও বন্ধই থাকে। ফলে, নিরাপত্তার বিষয়টিও অবহেলিত। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক মৌসম মান্না বলেন, “এই স্তরের হাসপাতালের জন্য নিরাপত্তারক্ষী থাকার কথা নয়। কিন্তু এই চুরির পরে তা নিয়োগের বিষয়ে ভাবনা চিন্তা করতে হবে।”

স্বাস্থ্যশিবির মালবাজারে

নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার

মধুমেহ রোগ নির্ণয়, ক্যান্সার সচেতনতা, চোখ পরীক্ষার মত একাধিক বিষয় নিয়ে ডুয়ার্সে স্বাস্থ্য শিবিরের আয়োজন করলেন মুখ্যমন্ত্রীর ভাই কার্তিক বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার ডুয়ার্সের লাটাগুড়ির নেতাজি সঙ্ঘ ক্লাবে এই শিবিরটি হয়। চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার ইনস্টিটিউট থেকে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিত্‌সকদের এনে লাটাগুড়িতে শিবিরটি হয়েছে। বিবেক নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কার্তিকবাবু প্রতিষ্ঠাতা এবং আহ্বায়ক। কার্তিকবাবু জানান, ডুয়ার্সের সাধারণ মানুষের জন্য এই উদ্যোগ। এর পরে বিনামূল্যে চশমা বিলির শিবির করব। এদিনের শিবিরের উদ্বোধন করেন তৃণমূল কংগ্রেসের জলপাইগুড়ির জেলা সভাপতি সৌরভ চক্রবর্তী। উপস্থিত ছিলেন বন উন্নয়ন নিগমের চেয়ারম্যান তথা বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, জলপাইগুড়ির সাংসদ বিজয় চন্দ্র বর্মন, ময়নাগুড়ির বিধায়ক অনন্ত দেব অধিকারী, শিলিগুড়ির তৃণমূল নেতা দীপক শীল। শিবির থেকেই এনসেফ্যালাইটিস রুখতে ৪০০টি বিশেষ মেডিকেটেড মশারিও বিলি করা হয়েছে। এদিনের স্বাস্থ্য শিবিরে একহাজারেরও বেশি গ্রামবাসী চিকিত্‌সা পরিষেবা পান।

চন্দ্রকোনার গ্রামে কলেরা, আক্রান্ত ৫৬

কলেরার প্রকোপ দেখা দিল চন্দ্রকোনার জাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তাতারপুর গ্রামে। শনিবার থেকে রবিবারের মধ্যে ২৫ জন শিশু ও মহিলা-সহ ৫৬ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, আক্রান্তদের মধ্যে ১২ জনের ক্ষীরপাই ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এবং ১৭ জনের স্থানীয় রামকৃষ্ণপুর উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসা চলছে। তাতারপুর গ্রামে একাধিক মেডিক্যাল ক্যাম্প খোলা হয়েছে। ওই ক্যাম্পে বাকিদের চিকিৎসা চলছে। ঘটনার খবর পেয়ে রবিবার ভোরেই পরিদর্শনে আসেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক গিরীশচন্দ্র বেরা। এলাকায় মেডিক্যাল ক্যাম্পের ব্যবস্থা করেন তিনি। সঙ্গে মহকুমার একাধিক হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীদের তাতারপুর ক্যাম্পে এসে পরিস্থিতি মোকাবিলার নির্দেশ দেন। ঘটনাস্থলে যান বিডিও সুরজিৎ ভড়ও। প্রাথমিক তদন্তে দূষিত জল থেকেই কলেরার প্রকোপ ছড়িয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গিরীশবাবু বলেন, “খবর পেয়েই আমি এলাকায় গিয়ে আক্রান্তদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করি।’’ তিনি আরও জানান, শনিবারই ওই এলাকার একটি পুকুর ও সজলধারা থেকে পানীয় জলের নমুনা নেওয়া হয়েছে। পরীক্ষা করে তাতে কলেরার জীবাণুও পাওয়া গিয়েছে। তবে পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণেই। স্থানীয় ও স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, ভেতরপাড়ার বাসিন্দারা একটি বড় পুকুরের জল নানা কাজে ব্যবহার করেন। কিছুদিন আগেই ওই পুকুরে একাধিক মাছ মরে ভেসে উঠেছিল। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বলেন, “জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের অফিসারদের বিষয়টি জানানো হয়েছে। সজলধারার জল থেকে কী ভাবে দূষণ ছড়াচ্ছে, দ্রুত তা দেখে সংস্কারের জন্য আর্জি জানানো হয়েছে।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE