Advertisement
০৯ মে ২০২৪
Derailed

ষাঁড়কে ধাক্কা, ভদ্রক স্টেশনের কাছে বেলাইন হাওড়া-ভুবনেশ্বর জনশতাব্দী এক্সপ্রেস, হতাহতের খবর নেই

হাওড়া থেকে ভুবনেশ্বরগামী জনশতাব্দী এক্সপ্রেস ভদ্রক স্টেশনে ঢোকার মুখে ট্রেনের একটি এসএলআর কোচের প্রথম দু’টি চাকা বেলাইন হয়ে যায়। ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যেই ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ভদ্রক স্টেশনের কাছে বেলাইন ট্রেন।

ভদ্রক স্টেশনের কাছে বেলাইন ট্রেন। প্রতীকী ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:২৮
Share: Save:

ওড়িশার ভদ্রক স্টেশনের কাছে বেলাইন হাওড়া থেকে ভুবনেশ্বরগামী জনশতাব্দী এক্সপ্রেস। তবে এই ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সন্ধ্যা ছ’টা নাগাদ। এমনটাই জানিয়েছে পূর্ব-উপকূল রেল। জানা গিয়েছে, ভদ্রক স্টেশনের আগে একটি ষাঁড়কে ধাক্কা মারলে বেলাইন হয়ে যায় ট্রেনটির গার্ড ভ্যান।

পূর্ব-উপকূল রেলের তরফে জানানো হয়েছে, বিকেল পাঁচটা ৫০ মিনিট নাগাদ ট্রেনটি যখন ভদ্রক স্টেশনে ঢুকছিল, তার ঠিক আগে লেভেল ক্রসিংয়ের কাছে লাইনের উপর একটি ষাঁড় চলে আসে। ষাঁড়ের সঙ্গে ধাক্কা লাগার পরই ট্রেনের ইঞ্জিনের ঠিক পরের কামরা অর্থাৎ গার্ড ভ্যান বেলাইন হয়ে যায়। ট্রেনের গতি কম থাকায় বড় দুর্ঘটনা এড়ানো গিয়েছে।

ট্রেন বেলাইন হওয়ার খবর পেয়েই খুড়দা রোড থেকে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন রেলের আধিকারিকরা। ভদ্রকে ডাবল লাইন থাকায় ওই সময় ট্রেন চলাচল একটি লাইন দিয়ে স্বাভাবিক রাখা হয়।

পূর্ব-উপকূল রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক বিশ্বজিৎ সাহু বলেন, ‘‘বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে জনশতাব্দী এক্সপ্রেস একটি ষাঁড়কে ধাক্কা মারে। এতে ট্রেনের একটি এসএলআর কোচের প্রথম দু’টি চাকা লাইনের বাইরে বেরিয়ে আসে। ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে আবার ওই লাইনে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় কোনও যাত্রী বা রেলকর্মীর কোনও শারীরিক ক্ষতি হয়নি।’’

রেলকর্মীরা দ্রুত বেলাইন হওয়া এসএলআর কোচটিকে ট্রেন থেকে আলাদা করা হয়। সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ লাইন ঠিক হয়। রাত ৮টা ৫ মিনিটে জনশতাব্দী এক্সপ্রেস ভুবনেশ্বরের দিকে রওনা দেয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Derailed Bhubaneswar Howrah train
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE