কিমের বয়স এখন ৪১ বছর। ছবি: সংগৃহীত
কখনও ছুরি-কাঁচি চালিয়ে নিতম্ব বড় করেন, কখনও মৌমাছির হুল ফুটিয়ে মুখে তারুণ্য ধরে রাখার চেষ্টা করেন, কখনও আবার স্টেম সেল থেরাপি করে ত্বক টানটান করান। চেহারা ঝকঝকে রাখার জন্য হেন কোনও প্রযুক্তি নেই যা বাজারে পাওয়া যায় আর কিম কার্দাশিয়ান করে দেখেননি। বয়স ধরে রাখার জন্য তিনি সবই করতে পারেন, এ কথা নিজের মুখেই স্বীকার করেছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি মজা করে বলেছেন, ‘‘যদি মল-মূত্র খেলে তারুণ্য ধরে রাখা যেত, আমি তো রোজ নিয়ম করে খেতাম।’’
কিমের এই কথায় তাজ্জব নেটদুনিয়া। শুরু হয়ে গিয়েছে কটাক্ষ। সাক্ষাৎকারটি পড়ে কেউ মন্তব্য করেছেন, ‘চেহারার জন্য কী-ই না করতে পারেন কিম!’। কেউ বলেছেন, ‘আমার যেন মনে হচ্ছে উনি ইতিমধ্যেই খেয়ে দেখেছেন’। আবার কেউ কেউ প্রশ্ন করেছেন, চেহারার জন্য ঠিক কতটা মল খেতে প্রস্তুত তিনি!
কিমের নিজস্ব কিছু প্রসাধনীও রয়েছে বাজারে। তাঁর সংস্থার প্রসাধনী কিনতে অনেকেই অপেক্ষা করে বসে থাকেন। কারণ বাজারে আসার পরপরই খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায় জিনিসগুলি। কেউ কেউ প্রশ্ন করেছেন, সেই প্রসাধনীর মূল উপাদানও মল কি না! কিমের অবশ্য এ সব নিয়ে তেমন মাথাব্যথা নেই। তিনি যথেষ্ট স্পষ্টবাদী। কিম জানিয়েছেন, চেহারার জন্য লেজার, বোটক্স, নিত্যনতুন ফেশিয়াল— যা-ই করানো হোক না কেন, সবের পিছনেই যথেষ্ট সময় এবং পরিশ্রম প্রয়োজন। কোনও জিনিস যেমন বিনা পরিশ্রমে পাওয়া যায় না, তেমনই ঝকঝকে চেহারাও এমনি এমনি পাওয়া যায় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy