ভিনগ্রহীর সঙ্গে শরীরী মিলনও অনেক বেশি পরিতৃপ্তির বলেও দাবি করেন ওই তরুণী। ছবি: সংগৃহীত
পুরুষ সঙ্গীর সংখ্যা অসংখ্য। প্রতি দিনই প্রায় বদল করেন সঙ্গী। নিত্যনতুন পুরুষের সঙ্গ এবং তাঁদের সঙ্গে যৌনতা, প্রথম দিকে উত্তেজনাময় ছিল। বেশ আনন্দ দিত তাঁকে। তবে ধীরে ধীরে পুরুষের প্রতি তাঁর আকর্ষণ কমতে থাকে। পুরুষের সঙ্গে অবাধ যৌনতায় চলে আসে একঘেয়েমি। শেষ পর্যন্ত জীবনের একঘেয়েমি দূর করতে এমানুয়েল নামে লন্ডন নিবাসী ওই তরুণী সঙ্গী হিসাবে নাকি বেছে নিয়েছেন ভিনগ্রহের এক প্রাণীকে। তাঁর দাবি, প্রায় এক বছর ধরে প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন দুজনে। নতুন সঙ্গীকে পেয়ে অত্যন্ত খুশি এমানুয়েল। শুধু সঙ্গ নয়, ভিনগ্রহীর সঙ্গে শরীরী মিলনও অনেক বেশি পরিতৃপ্তির বলেও দাবি করেন ওই তরুণী।
ভিনগ্রহীর সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্বের এমন কাহিনি ফুটে উঠেছিল সত্যজিৎ রায়ের ছোটগল্প ‘বঙ্কুবাবুর বন্ধু’-তে বা স্টিফেন স্পিলবার্গের ‘ইটি’ ছবিতে। তবে সে সব গল্পে অবশ্য ভিনগ্রহীদের সঙ্গে প্রেম বা শারীরিক সম্পর্কের কোনও বিষয় ছিল না।
'ভিনগ্রহীর প্রেমিকা' এমানুয়েল আরও জানিয়েছেন, মানুষের থেকে ভিনগ্রহীর সঙ্গ অনেক বেশি আনন্দের। সম্পর্কের টানাপড়েনে পড়ার আশঙ্কা নেই। তাদের সঙ্গে যৌন মিলনও অনেক বেশি সুখের হয়।
এমানুয়েল প্রেমিকা হিসাবে অত্যন্ত রোম্যান্টিক। তিনি চেয়েছিলেন, তাঁর ভিনগ্রহী প্রেমিক তাঁকে আংটি পরিয়ে ভালবাসার কথা জানাক। কিন্তু এমানুয়েলের সে আশা অবশ্য পূরণ হয়নি। আংটি জিনিসটি তাঁর প্রেমিকের বোধগম্য হয়নি। তবে প্রেমিকাকে একেবারে আশাহত করেননি। সমুদ্র থেকে প্রেমের উপহার স্বরূপ কিছু রঙিন নুড়িপাথর দিয়ে ভালবাসার মানুষটির মন ভুলিয়েছেন সেই ভিনগ্রহী প্রেমিক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy