পালংয়ের নানা পদ। ছবি: সংগৃহীত।
শীতকাল মানেই বাজার ভরা সবুজ, টাটকা শাক-সব্জি। এখন যদিও সারা বছর ধরেই কিছু না শীতের সব্জি বাজারে পাওয়া যায়। কিন্তু শীতের পালং শাকের মতো তা টাটকা হয় না। ভিটামিন এ, সি, কে, লুটেইন এবং ফোলেটের গুণে সমৃদ্ধ পালং শাক। শরীরে বিভিন্ন খনিজের অভাব মেটাতে সাহায্য করে। ঘণ্ট, চচ্চড়ি, পনির, ডাল কিংবা পরোটা— সবেতেই এই শাকের ব্যবহার রয়েছে। তবে শীত জুড়ে একঘেয়ে পালংয়ের পদ না খেয়ে যদি স্বাদে বদল আনতে চান, তা হলে তালিকায় রাখতে পারেন স্বাস্থ্যকর তিন পদ।
১) পালং শাক এবং কিনোয়ার স্যালাড
এক কাপ সেদ্ধ কিনোয়ার সঙ্গে ২ টেবিল চামচ চেরি টোম্যাটো কুচি, আধ কাপ শসা কুচি, ২ টেবিল চামচ পেঁয়াজ, আধ কাপ জলে ভাপিয়ে নেওয়া পালং শাক— এক সঙ্গে মিশিয়ে নিন। এ বার উপর থেকে সামান্য লেবুর রস ছড়িয়ে খেতে পারেন। সকালের জলখাবারে কিংবা অফিসের টিফিনের জন্যে বানিয়ে নেওয়া যেতেই পারে এই স্যালাড।
২) পালং শাক এবং মাশরুমের অমলেট
কুসুম ছাড়া ২টি ডিম, পালং শাক কুচি, আধ কাপ মাশরুম, সামান্য নুন এবং চিজ় ভাল করে ফেটিয়ে নিন। কড়াইয়ে তেল বা সামান্য মাখন ব্রাশ করে ডিম ভেজে নিন। সকালের জলখাবারে শুধু এই খাবারটি খেলেই অনেক ক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি থাকবে।
৩) পালং শাক এবং কাবুলি ছোলার তরকারি
রাতে রুটি বা পরোটার সঙ্গে কাবুলি ছোলার তরকারি তৈরি করবেন। একঘেয়ে ওই ছোলার তরকারির স্বাদ বদলে দিতে পারে পালং শাক। আগে ছোলা সেদ্ধ করে নিয়ে, মশলা কষিয়ে যেমন ভাবে রান্না করেন, তাই করবেন। শুধু নামানোর আগে এক কাপ পালং শাক দিয়ে আরও কিছু ক্ষণ ফুটিয়ে নামিয়ে নেবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy