রশিদ খান। —ফাইল চিত্র।
অলিম্পিক্সে আফগানিস্তানের ক্রিকেট খেলা নিয়ে সংশয়। রশিদ খানদের না-ও দেখা যেতে পারে অলিম্পিক্সে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সিইও জিওফ অ্যালার্ডিস তেমনই ইঙ্গিত দিলেন। এর পিছনে রয়েছে তালিবদের প্রভাব।
২০২১ সালে তালিবান দখল নেয় আফগানিস্তানের। তার পর থেকেই সে দেশে মেয়েদের ক্রিকেট বন্ধ। অলিম্পিক্সে আফগানিস্তানের ক্রিকেটের উপর তাই নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। অ্যালার্ডিস বলেন, “আফগানিস্তানের অলিম্পিক্স কমিটি এই বিষয়টা নিয়ে বেশি ভাল বলতে পারবে আমার থেকে। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক্স সংস্থাও নজর রাখছে এই দিকে। আমরা আফগানিস্তানকে অন্য সব দেশের মতোই সমর্থন দেব। দেখা যাক কী হয়।”
অলিম্পিক্স সংস্থা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে ২০২৮ সালে অলিম্পিক্সে ক্রিকেট খেলা হবে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট হবে সেখানে। সেই বছর অলিম্পিক্স হবে লস অ্যাঞ্জেলসে। আমেরিকায় ২০২৪ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও হবে। আইসিসি জানিয়েছে যে, অলিম্পিক্সে ছেলে এবং মেয়েদের ক্রিকেটে ছ’টি করে দল খেলার সুযোগ পাবে। ২০২৫ সালের মধ্যে ঠিক হয়ে যাবে যে, কোন পদ্ধতিতে ছ’টি দলকে বেছে নেওয়া হবে। যোগ্যতা অর্জন পর্ব কী হবে। অলিম্পিক্স সংস্থা চায় সব দলের ছেলে এবং মেয়েদের সমান সুযোগ দিতে। কিন্তু আফগানিস্তানে মেয়েদের ক্রিকেট গত দু’বছর ধরে বন্ধ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সে দেশের যে ২৫ জন মহিলার নাম রয়েছে, তাঁদের মধ্যে ২২ জন এখন আর আফগানিস্তানে থাকেন না। তালিবেরা এসে মেয়েদের ক্রিকেট একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy