ম্যাকালামের নাম যদি এই সপ্তাহে কোচ হিসেবে ঘোষণা করে ইসিবি, তবে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ দিয়েই শুরু হবে তাঁর নতুন কোচিং কেরিয়ার।
প্রথম চারে ওঠা শুধু শ্রেয়স আয়ারদের হাতে আর নেই। তার জন্য তাকিয়ে থাকতে হবে অন্য দলের ফলের দিকেও।
শাস্ত্রীর মতে, কামিন্সের মতো ক্রিকেটারকে বসিয়ে রাখার কোনও মানেই হয় না। কেকেআর-এর এই সিদ্ধান্ত পছন্দ হয়নি ভারতীয় দলের প্রাক্তন কোচের।
ইংল্যান্ডের প্রথম সারির দুই সংবাদপত্রের দাবি, বেন স্টোকসদের গুরু হওয়ার দৌড়ে অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছেন কেকেআর কোচ।
মুম্বই ম্যাচের পর দলের খেলোয়াড়দের সঙ্গে হাসি মুখেই ছবি তুলেছেন বেঙ্কি। কামিন্স, বেঙ্কটেশদের হাতে দলের তরফে তুলে দিয়েছেন পুরস্কারও।
কামিন্স বলেছেন, ‘‘আমার মনে হয় আমি যথেষ্ট ক্রিকেট খেলেছি। খারাপ বা ভাল ছন্দ নিয়ে বিশেষ ভাবি না। বিশেষ করে কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে।
কারও সামনে অঙ্কের জটিল হিসেব, কারও কাছে প্লে-অফ খেলা এখন সময়ের অপেক্ষা।
একাধিক বদলের পিছনে শুধু অধিনায়ক আর কোচ নন, মতামত রয়েছে কেকেআর দলের সিইও বেঙ্কি মাইসোরেরও!
এ বারের আইপিএলে একটানা খারাপ খেলার কারণে দল থেকে বাদই পড়েছিলেন। মরণ-বাঁচন ম্যাচে ফিরে এসেই ভাল খেললেন বেঙ্কটেশ আয়ার।
প্লে-অফের দৌড়ে এখনও টিকে রয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু বড় ব্যবধানে জিতেও খুশি নন কেকেআরের অধিনায়ক শ্রেয়স আয়ার।