এক ওভারেই মুম্বইয়ের তিন ব্যাটারকে সাজঘরে ফেরালেন কামিন্স। মু্ম্বইয়ের ১৫তম ওভারে কামিন্সের শিকার ঈশান কিষান, ডানিয়েল স্যামস, মুরুগান অশ্বিন।
মোট ১২ ম্যাচ খেলে কলকাতার পয়েন্ট হল ১০। তাদের নেট রানরেট -০.০৫৭। এই মুহূর্তে মোট চারটি দল ১০ পয়েন্টে রয়েছে।
রাসেলকে দু’দফায় আক্রমণে আনলেন কলকাতার অধিনায়ক শ্রেয়স। দু’বারই উইকেট তুলে নিয়ে মুম্বইয়ের ইনিংসকে ধাক্কা দিলেন ক্যারিবিয়ান অলরাউন্ডার।
দল থেকে বাদ পড়ার পর এ দিনই ফিরেছিলেন বেঙ্কটেশ। নেমেই ভাল খেলতে থাকেন। বহু দিন পরে ওপেনিং জুটিতে কেকেআরের ভাল রান ওঠে।
জয়ে ফিরল কেকেআর। কোন পথে এল কলকাতার জয়? পাঁচ কারণ খুঁজল আনন্দবাজার অনলাইন।
কামিন্স এক ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন। একই ওভারে ফিরলেন কিশন, স্যামস এবং অশ্বিন। তাতেই মুম্বইয়ের জয়ের আশা প্রায় শেষ হয়ে যায়।
কলকাতার পক্ষ থেকে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়, সেখানে দেখা যায় কামিন্সের মুখে কেক লাগানো।
আইপিএলের ইতিহাসে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে কেকেআরের রেকর্ড সবথেকে খারাপ। তবে প্রথম সাক্ষাতে রোহিত শর্মার দলকে হারিয়েছিলেন শ্রেয়স আয়াররা।
জয় নিয়মিত না এলেও একটি ব্যাপারে কেকেআর চলতি মরসুমে অত্যন্ত ধারাবাহিক। তা হল, ঘন ঘন দল বদলানো।