রৌনক মণ্ডল এবং অর্ণব ঘড়াই। মাধ্যমিকে যুগ্ম প্রথম। নিজস্ব চিত্র।
নীচের লিঙ্ক থেকে পরীক্ষার ফল জানা যাবে—
প্রথম হয়েছেন ২ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩
দ্বিতীয় হয়েছেন ২ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২
তৃতীয় হয়েছেন ২ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১
চতুর্থ হয়েছেন ৪ জন। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০
পঞ্চম হয়েছেন ১১ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯
ষষ্ঠ হয়েছেন ৬ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮
সপ্তম হয়েছেন ১০ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭
অষ্টম হয়েছেন ২২ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬
নবম হয়েছেন ১৫ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৫
দশম হয়েছেন ৪০ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪
নীচের লিঙ্ক থেকে পরীক্ষার ফল জানা যাবে—
৬৯১ নম্বর পেয়ে যুগ্ম তৃতীয় হয়েছেন পশ্চিম বর্ধমানের অনন্যা দাশগুপ্ত এবং পূর্ব মেদিনীপুরের দেবশিখা প্রধান।
৬৯২ নম্বর পেয়ে যুগ্ম দ্বিতীয় হয়েছেন মালদহের কৌশিকী সরকার এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের রৌনক মণ্ডল।
প্রথম হয়েছেন দু’জন। বাঁকুড়ার রামহরিপুর রামকৃষ্ণ মিশন হাই স্কুলের অর্ণব ঘড়াই এবং বর্ধমান সিএমএস স্কুলের রৌনক মণ্ডল। দু’জনের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩।
এ বছর মোট পাশের হার ৮৬.০৬%। কোনও ফলাফল অসম্পূর্ণ নেই। পরীক্ষা দিয়েছেন মোট ১০.৯৮ লক্ষ পড়ুয়া।
পাশের হারে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কালিম্পং। সেখানে পাশের হার ৯৪.২৭ শতাংশ। তার পরে রয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর। এই জেলায় পাশের হার ৯৪.৬২%। কলকাতা-৯৪.৩৬%, ঝাড়গ্রাম-৯২.০৭%, উত্তর ২৪ পরগনা-৯১.৯৮%, দক্ষিণ ২৪ পরগনা-৮৯.৬১%,
মালদহ-৮৭.১১%
এ বছরের মাধ্যমিকে ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রীদের সংখ্যা ১১ শতাংশ বেশি। এ বছর পূর্ব মেদিনীপুরে সাফল্যের হার সবচেয়ে বেশি। ৯৭.৬৩ শতাংশ।
৭৯ দিনের মধ্যে মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হচ্ছে। জানালেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়।
করোনার কারণে গত দু’বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা হয়নি। এ বছর ৭ মার্চ থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়। শেষ হয় ১৬ মার্চ। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১১ লক্ষ ২৬ হাজার ৮৬৩ জন। এর মধ্যে ছাত্রের সংখ্যা ৫ লক্ষ ৫৯। আর ছাত্রীর সংখ্যা ছিল ৬ লক্ষ ২৬ হাজার ৮০৪ জন।
শুক্রবার মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হল। সকাল ৯টা নাগাদ সাংবাদিক বৈঠক করে ফল ঘোষণা করেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি। সকাল ১০টা থেকে ওয়েবসাইটে ফলাফল জানা যাবে। রোল নম্বর এবং জন্মতারিখ দিয়ে আনন্দবাজার অনলাইনের সাইটে ফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা।
নীচের লিঙ্ক থেকে পরীক্ষার ফল জানা যাবে—
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy