প্রতীকী চিত্র
‘চাঁদ কেন আসে না আমার ঘরে…’
পুজোর ক’দিনে এই ‘চাঁদ’ যেন আসলে তিনি নিজেই। নিজের শহরে তাঁকে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গত দু’বছর উৎসবের মরসুম কাটিয়েছেন বিদেশেই। নিজের শহরের চৌহদ্দি বলতে ওই চতুর্থী, পঞ্চমী পর্যন্ত। তার পরে ঠিকানা আমেরিকা অথবা ইংল্যান্ড। কথা হচ্ছে জনপ্রিয় গায়ক রাঘব চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে।
আনন্দবাজার ডট কমকে সঙ্গীতশিল্পী বলেন, “আমি সাধারণত কলকাতায় থাকি না পুজোর সময়ে। প্রথম এক থেকে দুই দিন যেমন চতুর্থী, পঞ্চমী পর্যন্ত এখানে থাকি, তারপর বিদেশ। হয় আমেরিকা, না হলে ইংল্যান্ডে উড়ে যাই। গত দু’বছর দেশে ছিলাম না। তবে এ বার থাকব।” দেশে থাকলেও কলকাতায় যে তাঁর খোঁজ মিলবে, এমনটা কিন্তু নয়। রাঘবের কথায়, “আমি সচরাচর দিল্লি, মুম্বই, হায়দরাবাদ- এমনই অন্যান্য রাজ্যে থাকি।”
এ বছরও কি একই পরিকল্পনা? গায়ক বলেন, “এ বারে মুম্বই এবং পুণে শহরে পুজোর প্রত্যেকটা দিন আমার অনুষ্ঠান রয়েছে। সেখানেই যাব। বহু মানুষ অপেক্ষা করে বসে থাকেন। বাঙালি, অবাঙালি সকলেই। আমি তো বাংলার সঙ্গে হিন্দি, ইন্ডিয়ান ক্লাসিক্যাল, ফিউশন- সব রকম গানই পরিবেশন করি।”
তবে এতে পুজোর আমেজ কিন্তু ফিকে হয় না একেবারেই। রাঘবের কথায়, “যে অঞ্চলে যখন অনুষ্ঠান করতে যাই, তাঁদের মতো করে তাঁদের আঞ্চলিক পুজোর স্বাদ উপভোগ করি। ভোগ খাওয়া থেকে ধুনুচি নাচ, কোনওটাই বাদ যায় না। সকাল বেলা দেদার মজা আর সন্ধে হলেই অনুষ্ঠানের আসর। ব্যস, এই ভাবেই কাটে পুজো।”
পুজোর সময়ে শহর কলকাতায় না থাকলেও রাঘব তাঁর অনুরাগীদের জন্য উপহার দিয়েছেন নিজের নতুন পুজোর গান ‘শরৎ মেঘে নতুন আলো’। সুরকার তাঁর দুই কন্যা আনন্দী চট্টোপাধ্যায় ও আহেরি চট্টোপাধ্যায়।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।