Sayantani Guhathakurata

Sayantani Guhathakurata: মনের মানুষ চাই না! ফুচকা, এগরোলের সঙ্গে আমার পুজো কেটে যাবে

পুজোর আগে রাজর্ষি দে-র ‘মায়া’-র কাজ শেষ করেছেন সায়ন্তনী। এই ছবিতে একটি ধূসর চরিত্রে দেখা যাবে তাঁকে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৮:২৭
Share:
০১ ১১

জুলাই মাস থেকে টানা কাজ করে চলেছেন। দম ফেলার ফুরসৎ নেই তাঁর। “পুজো এসেই গেল! এ দিকে একটা জামাকাপড়ও কিনে উঠতে পারলাম না। শুধু শ্যুট করে চলেছি,” কাজের ফাঁকেই হাসতে হাসতে আনন্দবাজার অনলাইনকে জানালেন সায়ন্তনী গুহঠাকুরতা।

০২ ১১

পুজোর আগে রাজর্ষি দে-র ‘মায়া’-র কাজ শেষ করেছেন সায়ন্তনী। এই ছবিতে একটি ধূসর চরিত্রে দেখা যাবে তাঁকে। ছবির জন্য বেশ কিছুটা ওজন বাড়িয়ে নিতে হয়েছিল তাঁকে। কাজ শেষ হতেই আবার জিমে গিয়ে এক মাসের মধ্যে ফিরে এসেছেন আগের চেহারায়।

Advertisement
০৩ ১১

সায়ন্তনীর কথায়, “দ্বিতীয় পর্বের লকডাউনের সময় আমার ওজন অনেকটাই বেড়ে যায়। রাজর্ষিদার ছবির জন্যও সেটা দরকার ছিল। পরের কাজগুলোর জন্য অনেক কষ্টে আবার ওজন কমিয়েছি!”

০৪ ১১

তা হলে কি পুজোতে ভালমন্দ খাবার তালিকা থেকে একেবারেই ব্রাত্য? প্রশ্ন শুনতেই খানিক হেসে উঠলেন সায়ন্তনী। বললেন, “না সে রকম কিছু নয়। তবে খুব বেশি বাইরের জিনিসও খাব না। কিন্তু রোল, ফুচকা ছাড়া আমি পুজো ভাবতেই পারি না

০৫ ১১

গত বছর আনন্দবাজার অনলাইনকে নিজের সম্পর্কের কথা জানিয়েছিলেন সায়ন্তনী। এ বার পুজোটাও কি তবে তাঁর সঙ্গেই কাটবে? খানিক থেমে সায়ন্তনীর উত্তর, “সেই সম্পর্কটা আর নেই। কিছু মতপার্থক্যের জন্য আমাকে বেরিয়ে আসতে হয়।” এর পর কিছুটা সামলে হেসে উঠলেন তিনি। তাঁর কথায়, “মনের মানুষ চাই না! ওই যে বললাম, পুজোয় ফুচকা, এগরোলই আমার সঙ্গী।”

০৬ ১১

আগাগোড়াই সাজতে ভালবাসেন সায়ন্তনী। তাঁর ইনস্টাগ্রামে চোখ রাখলেই স্পষ্ট হয়ে যায় সে কথা। পুজোর চার দিনও নিজেকে মনের মতো করে সাজিয়ে তুলবেন তিনি। নিজে এখনও কিছু কিনে উঠতে না পারলেও সারা বছর ধরে প্রচুর শাড়ি উপহার পেয়েছেন তিনি। পুজোর চারটে দিনের জন্য তাই আলাদা করে চিন্তাভাবনা করতে হচ্ছে না তাঁকে।

০৭ ১১

সায়ন্তনীর নিজের বাড়িতেও পুজো হয়। কিছুটা সময় পরিবারের সঙ্গে সেখানেও কাটান তিনি। আর বাকিটা তোলা থাকে বন্ধুদের জন্য। সায়ন্তনীর কথায়, “আমার বন্ধুরাই আমার মনের মানুষ।”

০৮ ১১

আনন্দবাজার অনলাইনের কাছে নিজের প্রিয় বন্ধুর কথাও বলেছেন সায়ন্তনী। পাঁচ বছরের পরিচয় তাঁদের। নেটমাধ্যমেই আলাপ দু’জনের। কিন্তু সামনাসামনি কখনও আলাপ হয়নি তাঁদের।

০৯ ১১

১০ ১১

সায়ন্তনী বললেন, “পুজোতে ওর সঙ্গে দেখা হবে না। কিন্তু তার পর আমরা দেখা করব বলে ভেবেছি। গোয়ায় যাওয়ার পরিকল্পনা চলছে। কিন্তু কাজের বাইরে আর কোনও কিছু নিয়ে ভাবার সময় নেই আমার।”

১১ ১১

স্থান: হলিডে ইন (রাজারহাট), ছবি: সৌরভ মুখোপাধ্যায়, পোশাক এবং সাজ: জিৎ সত্য, রূপটান এবং কেশসজ্জা: সুমন গঙ্গোপাধ্যায় এবং অনুপ দাস, গয়না: স্টাইল অ্যাডিক্ট

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement