প্রতীকী চিত্র
পুরনো পোশাক মানেই কিন্তু সেটি আর বাতিলের খাতায় নেই। বরং বলিউডের আলিয়া ভট্ট থেকে অনন্যা পাণ্ডে, একই পোশাক দ্বিতীয় বার গলানোর আগে দুই বার ভাবেন না তাঁরা। বিশেষ করে বাড়তে থাকা দূষণের জেরে ক্রমশ সচেতন হচ্ছে ফ্যাশন জগৎও। পরিবেশবান্ধব পোশাকের সম্ভার বর্তমানে নেহাত কম নয়। তবে পুজোয় নতুন করে তা কেনার সামর্থ্য না থাকলে পুরনো পোশাককেই সামান্য বদলে করে নিতে পারেন নতুনের মতো সুন্দর। কী ভাবে তা করবেন? টিপ্স দিচ্ছেন জনপ্রিয় পোশাকশিল্পী অভিষেক রায়।
আনন্দবাজার ডট কমকে অভিষেক বলেন, “পুজোর সময়ে নতুন জামাকে ঘিরে একটা আবেগ থাকলেও পুরনো জামার মধ্যে থাকে স্মৃতি। তাকে নতুন করে স্টাইল করে অবশ্যই পরা যায়। যেমন একটা শাড়িকেও অনেক ধরনে পরা যায়। অথবা একটা জামাকেও দশ রকম ভাবে স্টাইল করা যায়। সেই স্টাইল অনুযায়ীই কিন্তু প্রত্যেক বার লুক বদলে যায়।” আলিয়া ভট্টের মেহেন্দির লেহঙ্গার কথা মনে পড়ছে? অভিষেক বলেন, “আলিয়ার মতো নিজের মেহেন্দির লেহঙ্গাকে অন্য ব্লাউজ়ের সঙ্গে পরেও তাক লাগানো যায় অন্য কোনও অনুষ্ঠানে।”
এ ক্ষেত্রে মাথায় রাখুন এই বছরের ট্রেন্ডিং কিছু পোশাকের কথাও, বাতলে দিলেন পোশাকশিল্পী নিজেই। অভিষেকের কথায়, “পুজোর সাজ আমার কাছে সব সময়েই ট্রেন্ডিং। ছেলেদের ক্ষেত্রে কিছু কুর্তা, কো-অর্ড সেট বর্তমানে ফ্যাশনে ‘ইন’। মেয়েদের ক্ষেত্রেও তাই। তবে আমি বলব একটু উজ্জ্বল রং বেছে নিতে। রানি অথবা ম্যাজেন্টা রং খুব ভাল লাগবে। এগুলোই এ বার পুজোর ফ্যাশন।”
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।