Green crackers

আলোর উৎসবে সচেতনদের ভরসা সবুজ বাজি, কী দেখে তা চিনে নেবেন বাজারে?

এই আনন্দের প্রহরেও পরিবেশ-সচেতনদের প্রথম ভরসা গ্রিন ক্র্যাকার বা সবুজ বাজিই।

Advertisement
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১১ অক্টোবর ২০২৫ ২৩:০৮
Share:
০১ ১২

দীপাবলি আমেজে মেতে উঠতে আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা। ইতিমধ্যেই বাজারে ধীরে ধীরে উঁকি দিচ্ছে হরেক রকমের বাজি।

০২ ১২

তবে এই আনন্দের প্রহরেও পরিবেশ-সচেতনদের প্রথম ভরসা গ্রিন ক্র্যাকার বা সবুজ বাজিই। বিগত কয়েক বছরে নিষিদ্ধ বাজি রুখতে সচেতন পুলিশরাও।

Advertisement
০৩ ১২

মূলত বেরিয়াম মোনোক্লোরাইড, বেরিয়াম নাইট্রেট ও বেরিয়াম ক্লোরেট- এই তিনটি রাসায়নিক উপাদানই বায়ু দূষণ এবং শব্দ দূষণের প্রধান কারণ। সবুজ বাজি সেখানে তুলনায় অনেকটাই নিরাপদ।

০৪ ১২

সাধারণ বাজিতে এই প্রকার বেরিয়াম যৌগের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি থাকে। আর এখানেই পৃথক এই সবুজ বাজি।

০৫ ১২

এই বাজি পোড়ালে বাষ্প বেরিয়ে আসে। খুব বেশি ছাই, ধুলো উৎপন্ন হয় না। আবার ফাটানোর সময়েও শব্দের মাত্রা থাকে ১১০ থেকে ১২৫ ডেসিবেলের মধ্যে।

০৬ ১২

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমেই চাহিদা বাড়ছে এই সবুজ বাজির।

০৭ ১২

কিন্তু বাজারে তো এত ধরনের বাজির সম্ভার। সে সবের ভিড়ে কী ভাবে চিনে নেবেন একে?

০৮ ১২

প্রথমত, সবুজ বাজি তিন ধরনেরই হয়ে থাকে। স্টার (সেফ থার্মাইট ক্র্যাকার), সফল এবং সোয়াস (সেফ ওয়াটার রিলিজার)।

০৯ ১২

সবুজ ক্র্যাকারের এই তিনটি ব্র্যান্ডই বর্তমানে শুধুমাত্র লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রস্তুতকারকদের দ্বারা তৈরি, যারা সিএসআইআর-এর অনুমোদনপ্রাপ্ত।

১০ ১২

উপরন্তু, সবুজ বাজির প্যাকেটের উপরে সবুজ রঙের লোগো থাকে।

১১ ১২

সেই সঙ্গে থাকে ‘নিরি’ অর্থাৎ ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর কিউআর কোড।

১২ ১২

তাই কেনার আগে সবটাই যাচাই করে নিন বিচার ও বুদ্ধির কষ্টিপাথরে। ( এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement