সংগৃহীত চিত্র।
বিভিন্ন বনেদি বাড়ির পুজোয় বিভিন্ন ধরনের বিশেষ রীতি, নিয়ম মানা হয় পুজোর দিনগুলিতে। কুমারী পুজোর বদলে কোথাও চলে সধবার পুজো, কোথাও নবমীতে পশু বলির বদলে উৎসর্গ করা হয় ফল, তো কোথাও আবার দশমীর দিন কচুর শাক, পান্তা ভাত খাওয়ানো হয় দেবীকে। কিন্তু তাই বলে বারোয়ারি পুজোও বিশেষ পিছিয়ে নেই। আমহার্স্ট স্ট্রিটের এই ক্লাবও সেই দলেই পড়ে।
আমহার্স্ট স্ট্রিট পল্লীর যুবক বৃন্দ ক্লাবের পুজোয় এক অদ্ভুত রীতি মানা হয়, যা সচরাচর অন্যত্র দেখা যায় না। এখানে যে দিন প্রতিমাকে মণ্ডপে নিয়ে আসা হয় সে দিন মহিলারা মশাল জ্বালিয়ে আলোয় পথ দেখিয়ে দেবীকে নিয়ে আসেন। এই বছরও তার অন্যথা হয়নি। কেবল মশাল নয়, সঙ্গে থাকে শালপাতার পাখা। রাতের বেলা মশাল, পাখা হাতে দেবীকে নিয়ে আসার এই দৃশ্য যে এক অনবদ্য মুহূর্তের সৃষ্টি করে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
আমহার্স্ট স্ট্রিট পল্লীর যুবক বৃন্দ ক্লাবের এ বারের থিম বাংলার পট। সেখানেই ফুটে উঠবে বাংলার বিভিন্ন দেবদেবীদের কথা। তাঁরা নিজেরাই নিজেদের ক্লাবের এই থিম সাজিয়েছেন। এ বার আমহার্স্ট স্ট্রিট পল্লীর যুবক বৃন্দ ক্লাবের পুজো ৬৩ বছরে পড়ল।
উত্তরের দিকে এক দিন ঠাকুর দেখতে যদি আসেন তা হলে এই পুজো মণ্ডপ থেকে এক বার ঘুরে যেতেই পারেন।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।