১৯৯৬-এ আমির খানের সুপারহিট ছবি ‘রাজা হিন্দুস্তানি’র অফার পেয়েছিলেন ঐশ্বর্যা রাই। কিন্তু তিনি রাজি হননি। পরে করিশ্মা কপূর এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন।
‘দিল তো পাগল হ্যায়’ ছবিতে করিশ্মা কপূরের রোলটির অফার পেয়েছিলেন জুহি চাওলা।
‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’-তে শাহরুখ ও কাজলের জুটি আজও সমান জনপ্রিয়। কর্ণ জোহর নাকি এই চরিত্রে প্রথমে টুইঙ্কল খান্নাকে অফার করেছিলেন।
‘থ্রি ইডিয়টস’-এ করিনা কপূরের চরিত্রে প্রথমে অফার পেয়েছিলেন কাজল। আমিরের জায়গায় শাহরুখের নাকি ‘র্যাঞ্চো’ হওয়ারও কথা ছিল।
‘কল হো না হো’ ছবিতে নয়নার চরিত্রে প্রথম অফার পেয়েছিলেন করিনা কপূর। তিনি রাজি হননি। পরে ওই চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন প্রীতি জিন্টা, যা প্রীতির কেরিয়ারের অন্যতম সেরা হিট ছবি।
আমির খানের ‘গজনি’ ছবিতে পরিচালক এ আর মুরুগাদোসের প্রথম পছন্দ ছিলেন প্রিয়ঙ্কা চোপড়া। তিনি রাজি না হওয়ায় সেই চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন দক্ষিণী ছবির অভিনেত্রী আসিন।
শাহরুখের ‘বাদশা’ ছবির অভিনেত্রী হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন শিল্পা শেট্টি। তিনি নাকোচ করায় পরে ওই চরিত্রে দেখা গিয়েছিল টুইঙ্কল খান্নাকে।
সলমনের ‘কিক’ ছবিতে প্রথমে অ্যামি জ্যাকসন অফার পেয়েছিলেন। পরে সলমনের বিপরীতে দেখা যায় শ্রীলঙ্কান বিউটি জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ।
সুরজ বারজাতিয়ার ‘প্রেম রতন ধন পায়ো’তে সলমনের বিপরীতে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন অমৃতা রাও। কিন্তু তিনি রাজি না হওয়ায় পরে সোনম কপূর অভিনয় করেছিলেন।
‘সুলতান’-এ সলমনের নায়িকা হওয়ার সুযোগ ছিল দীপিকা পাড়ুকোনের। কিন্তু তিনি রাজি হননি। রাজি হয়েছিলেন অনুষ্কা শর্মা।