অগস্ট মাসের প্রথম রবিবার। বন্ধুত্ব দিবস। বন্ধু মানে যে সব সময় পাশে থাকবে। প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার বাবার মৃত্যুর খবর পেয়ে চলে এসেছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। দেখে নেওয়া যাক বলিউড তারকাদের রিয়েল লাইফ বেস্ট ফ্রেন্ডদের।
সোনম কপূর এবং জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজের বন্ধুত্বের রসায়ন বলিউড ও বলিউডের বাইরেও অনেকেরই জানা।
দুই ‘গুন্ডে’ অর্জুন কপূর এবং রণবীর সিংহ ব্যক্তিগত জীবনেও বেস্ট ফ্রেন্ড। সব সময় পরস্পরের পাশে থাকেন তাঁরা।
আমির খান ও সলমন খান পরস্পরের ‘জিগরি দোস্ত’। সোশ্যাল মিডিয়ায় দু’জনেই ঢালাও প্রশংসা করেন দু’জনের।
সলমনের আরেক প্রিয় বন্ধু সঞ্জু বাবা। সাজন ছবির সময় থেকেই সলমনের প্রাণের বন্ধু সঞ্জয় দত্ত।
দীপিকার ছবির সাকসেস পার্টিতেও এসেছেন পিগি চপস। মন খুলে পরস্পরের প্রশংসা করেছেন সব সময়।
করিনা কপূর-মণীশ মলহোত্র পরস্পরের খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাঁর ওয়ার্ডরোবে মণীশের তৈরি জামাকাপড়ই থাকে সবসময়।
‘ওয়েক আপ সিড’ ছবির সময় থেকেই পরিচালক অয়ন মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বন্ধুত্বের সূত্রপাত রণবীর কপূরের। অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু তাঁরা।
পরিচালক রোহিত শেট্টির সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু কে জানেন? অজয় দেবগণ। ১৯৯১ সালে ‘ফুল অউর কাঁটে’ ছবির সহকারী পরিচালক ছিলেন রোহিত। ওটা ছিল অজয়ের ডেবিউ ছবি।
ঐশ্বর্যা রাই ও প্রীতি জ়িন্টা কেরিয়ারের শুরুর সময় থেকেই অত্যন্ত প্রিয় বন্ধু।
কর্ণ জোহর-টুইঙ্কল খন্না ছোট্টবেলার প্রিয় বন্ধু। টুইঙ্কলের ডাকনাম টিনা থেকেই ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’-র রানির চরিত্রের নাম টিনা রাখেন কেজো।
হৃত্বিক রোশন ও কুণাল কপূর: ছোট্টবেলার প্রিয় বন্ধু। রাত তিনটের সময়ও হৃত্বিক যদি ডাকেন, তা হলে ছুটে আসবেন কুণাল। কুণালের বিয়েতেও অন্যতম কর্তা ছিলেন ‘গুজারিশ’ নায়ক।
দিয়া মির্জা ও নেহা ধুপিয়া: সামাজিক কাজকর্ম থেকে শপিং সবটাই এক সঙ্গে করতে পছন্দ করেন এই দুই নায়িকা।
তাঁদের বিচ্ছেদের খবরে উত্তাল ছিল মিডিয়া। কিন্তু এখন সামলে উঠেছেন দু’জনেই। বন্ধুত্বের স্বাদ টিকিয়ে রাখতে জানেন শাহরুখ এবং ফারহা খান।