শাহরুখ খানের ‘ম্যায় হুঁ না’র শুটিং হয়েছিল দার্জিলিঙের সেন্ট পলস স্কুলে। ছবিতে কলেজ হিসেবে দেখানো হয়েছিল স্কুলকে। নাম রাখা হয়েছিল দ্য কোয়েন্ট কলেজ।
এই কলেজ লোকেশনেই অসংখ্য ‘জাদু কি ঝাপ্পি’ দিয়েছিলেন মুন্নাভাই (সঞ্জয় দত্ত)। ‘মুন্নাভাই এম বি বি এস’-এর লোকেশন ছিল মুম্বইয়ের গ্রান্ট কলেজ।
আমিরের ‘থ্রি ইডিয়টস’-এ এই কলেজের নাম ছিল ‘ইম্পেরিয়াল কলেজ অব ইঞ্জিনিয়রিং’। আসল লোকেশান ছিল আইআইএম বেঙ্গালুরু।
ছবির সেন্ট টেরেসা হাই স্কুলের প্রথম দৃশ্যটির শুটিং শুধু হয়েছিল দেহরাদূনের কাসিগা হাইস্কুলে। যদিও ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’-এর বাকি শুটিং করা হয়েছিল দেহরাদূনের ফরেস্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটে।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে বলিউডের বহু ছবির শুটিং হয়েছে। তালিকায় রয়েছে, ‘রং দে বাসন্তী’, ‘রকস্টার’, ‘রাঞ্ঝনা’।
অর্জুন-পরিণীতির ‘ইশকজাদে’ ছবির কলেজের দৃশ্যগুলি শুট করা হয়েছিল লখনউ বিশ্ববিদ্যালয়ে।
ম্যানেজমেন্ট পড়তে গিয়েই তো প্রেমের শুরু। ‘টু স্টেটস’ ছবির গল্পতো ছিল এমনই। অর্জুন কপূর-আলিয়া ভট্ট অভিনীত ‘টু স্টেটস’ ছবির শুটিং করা হয়েছিল আইআইএম অমদাবাদে।
সলমন-করিনার ‘বডিগার্ড’ ছবির ‘আই লাভ ইউ’ গানটির শুটিং করা হয়েছিল সিমবায়োসিস ইনস্টিটিউট অব পুণেতে।
আমিরের ‘তারে জমিন পর’ ছবিতে ছোট্ট ছেলের বোর্ডিং স্কুলে থাকার দৃশ্য মনে পড়ছে? যে অ্যাম্পিথিয়েটারে হয়েছিল শেষ দৃশ্যের আঁকা প্রতিযোগিতা? সেই শুটিং হয়েছিল মহারাষ্ট্রের পঞ্চগনির নিউ এরা হাই স্কুলে।
জেনেলিয়া-ইমরান খানের ‘জানে তু ইয়া জানে না’ ছবির শুটিং হয়েছিল মুম্বইয়ের সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে।