পেশাদার ও ব্যক্তিগত— এই দুইয়ের মধ্যে ব্যালান্স করে চলাটা সব ক্ষেত্রেই বেশ কঠিন। বলিউডও এর ব্যতিক্রম নয়। কেউ ব্যক্তিগত জীবনকে প্রকাশ্যে আনতেই চান না, তো কেউ আবার সেটাকেই ইউএসপি করেন। আবার অনেক ক্ষেত্রে জানাই যায় না তারকারা বিবাহিত কি না। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এমন কিছু বলি তারকাকে যাঁরা বিবাহিত তা হয়ত আপনি জানতেন না। যেমন, ২০০১ সালে কর্ণ সিংহ গিলের সঙ্গে বিয়ে হয় মল্লিকা শেরাওয়াতের। যদিও এক বছরের বেশি টেকেনি সেই বিয়ে।
মডেল-অভিনেত্রী চিত্রাঙ্গদা সিংহ। সুধীর মিশ্র পরিচালিত ‘হাজার খোয়াইশে অ্যাইসি’ ছবিতে বলিউড অভিষেক করেছিলেন নায়িকা। ২০০১-এ গল্ফ খেলোয়াড় জ্যোতি রনধাওয়ার সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন চিত্রাঙ্গদা। দম্পতির এক সন্তানও রয়েছে। যদিও বিয়ের ১৩ বছর পর বিবাহ-বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁদের।
২০০৯ সালে শাকিল লাদাখের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল মালাইকা অরোরার বোন অমৃতার অরোরার।অমৃতার মা এক জন মালয়ালী ক্যাথলিক, বাবা হিন্দু পঞ্জাবী। স্বামী মুসলমান। বিয়ের সময় তিন মতেই বিয়ে করেছিলেন অমৃতা ও শাকিল। তবে প্রকাশ্যে স্বামীর সঙ্গে খুবই কম দেখা যায় অমৃতাকে।
রাধিকা আপ্তের প্রতি বাঙালির ভালবাসা আলাদা। ‘অন্তহীন’ ছবিতেই নজর কেড়েছিলেন নায়িকা। বিখ্যাত ব্রিটিশ বাদ্যযন্ত্রশিল্পী বেনেডিক্ট টেলরের সঙ্গে ২০১২ সালে বিয়ে হয় রাধিকার। যদিও ব্যক্তিগত জীবনকে একেবারেই ব্যক্তিগত রাখতে পছন্দ করেন রাধিকা।
‘ফুকরে’ ছবির অভিনেতা পুলকতি সম্রাট। ২০১৪ সালে বিয়ে হয়েছিল পুলকিতের। তাঁর স্ত্রী শ্বেতা রোহিরা। যদিও কিছুদিন পর পারস্পরিক সহমতে বিবাহ-বিচ্ছেদ হয় তাঁদের।
বলিউডের ‘চকোলেট বয়’। জিমি শেরগিল কিন্তু বিবাহিত। ২০০১ সালে প্রিয়ঙ্কা পুরীর সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। তাঁদের এক ছেলের নাম ‘বীর’।