প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র। গ্রাফিক: আনন্দবাজার ডট কম।
কোনও ব্যক্তি যখন ডায়েট অুসরণ করা শুরু করেন, তার নেপথ্যে একাধিক কারণ থাকে। কেউ ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করতে পারেন। আবার কেউ শুধুই ফিট থাকতে ডায়েট করেন। সময়ের সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের ডায়েট জনপ্রিয় হয়েছে। সমাজমাধ্যম এবং প্রভাবীদের দৌলতে অনেকেই সে সব অন্ধ ভাবে অনুকরণ করছেন। কিন্তু কোন ডায়েটে কাজ বেশি হয়? এ বার সে দিকেই ইঙ্গিত করলেন করিনা কপূরের পুষ্টিবিদ রুজুতা দিবেকর।
মা হওয়ার পর ওজন কমিয়ে রোগা হয়েছিলেন করিনা। সেই সময়ে তাঁকে সাহায্য করেছিলেন রুজুতা। তাঁর মতে, ডায়েট মানে শুধুই রোগা হওয়া নয়। ডায়েটের অর্থ, সুস্থ জীবনযাপন করা এবং ভাল থাকা। কিটো ডায়েট বা ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং (সারা দিনে একটি নির্দিষ্ট সময়ের অন্তরে খাবার খাওয়া)-এর মতো একাধিক ডায়েট প্রচলিত রয়েছে। কিন্তু রুজুতা বলেন, ‘‘সেই ডায়েটই বেশি ফলপ্রসূ, যা ব্যক্তিকে সারা দিন কর্মক্ষম রাখে।’’
রুজুতার মতে, ডায়েটের সঙ্গে ঘুমের গুণগত মান, এনার্জি এবং মানসিক শান্তি জড়িয়ে রয়েছে। তারঁ কথায়, ‘‘সেই ডায়েটই করা উচিত, যা অনুসরণ করে নিজে ভাল থাকবেন।’’ অর্থাৎ ডায়েটের নীতি এমন হবে, যা কারও পক্ষে সারা জীবন অনুসরণ করা সম্ভব। রুজুতার কথায়, ‘‘ডায়েট করতে গিয়ে যদি কারও কষ্ট হয়, তা হলে সেই ডায়েট না করাই ভাল।’’