Teen Girl Gangaped in Assam

অসমে স্কুল থেকে ফেরার পথে কিশোরীকে তুলে নিয়ে গিয়ে ‘গণধর্ষণ’! তিন অভিযুক্তের শাস্তি চেয়ে স্থানীয়দের বিক্ষোভ

ন্যায়বিচার এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে বোরডুবি থানায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন গ্রামবাসী ও নির্যাতিতার পরিজনেরা। অসম পুলিশ সূত্রে খবর, গণধর্ষণের লিখিত অভিযোগ জমা পড়েছে। শুরু হয়েছে তদন্ত। তবে ঘটনার পর প্রায় দেড় দিন কেটে গেলেও এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ১৪:২৩
Share:

এই ধরনের খবরের ক্ষেত্রে আসল ছবি প্রকাশে আইনি নিষেধাজ্ঞা থাকে। — প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।

স্কুলফেরতা কিশোরীকে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল তিন যুবকের বিরুদ্ধে। সোমবার সন্ধ্যায় অসমের তিনসুকিয়া জেলায় ঘটনাটি ঘটেছে। ‘নির্যাতিতা’ কিশোরী গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। খবর প্রকাশ্যে আসার পর দোষীদের শাস্তি চেয়ে দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখিয়েছেন স্থানীয়েরা। অভিযুক্তদের খোঁজে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।

Advertisement

সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি-র প্রতিবেদন সূত্রে খবর, সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টে নাগাদ স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল ওই কিশোরী। তখনই ঘটনাটি ঘটে। অভিযোগ, পথে বাইকআরোহী তিন যুবক কিশোরীর পথ আটকান। তার পর তাকে অপহরণ করে স্থানীয় একটি চা বাগানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে একে একে কিশোরীকে ধর্ষণ করেন সকলে। পরে তাকে ওই অবস্থাতেই ফেলে চম্পট দেন অভিযুক্তেরা।

সোমবার গভীর রাতে চা বাগান থেকে অচৈতন্য অবস্থায় কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। নির্যাতিতার এক আত্মীয়ের কথায়, ‘‘বিকেল ৩টে নাগাদ ও স্কুল থেকে ফিরছিল। তখন তিন যুবক মোটরসাইকেলে করে এসে ওকে তুলে নিয়ে যায়। এর পর একটি চা বাগান এলাকায় নিয়ে গিয়ে তাকে ধর্ষণ করে।’’ নির্যাতিতার পরিজনদের কথায়, যখন কিশোরীকে চা বাগান থেকে উদ্ধার করা হয়, তখন তার অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। তড়িঘড়ি তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বোরডুবি থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অভিযোগ দায়েরের পর চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। জানা গিয়েছে, কিশোরীর অবস্থা এখনও বেশ গুরুতর।

Advertisement

মঙ্গলবার সকাল থেকে ন্যায়বিচার এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে বোরডুবি থানায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন গ্রামবাসী ও নির্যাতিতার পরিজনেরা। অসম পুলিশ সূত্রে খবর, গণধর্ষণের লিখিত অভিযোগ জমা পড়েছে। শুরু হয়েছে তদন্ত। তবে ঘটনার পর প্রায় দেড় দিন কেটে গেলেও এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। অভিযুক্তদেরও খোঁজ মেলেনি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement