KALAM 1200 solid rocket motor

এপিজে আব্দুল কালামের নামাঙ্কিত নতুন রকেট ইঞ্জিনের সফল পরীক্ষা, কবে পাড়ি দিতে পারে মহাকাশে?

ইসরো-র প্রাক্তন বিজ্ঞানীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হায়দরাবাদ ভিত্তিক স্টার্টআপ সংস্থা ‘স্কাইরুট অ্যারোস্পেস’ ‘কালাম-১২০০’ নামের ওই রকেট ইঞ্জিনটির সফল ‘স্ট্যাটিক পরীক্ষা’ করেছে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৫ ১০:৫৭
Share:

গ্রাফিক: আনন্দবাজার ডট কম।

দেশের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি, রকেট প্রযুক্তি গবেষণা, যুদ্ধবিমান নির্মাণ এমনকি, পোখরানে পরমাণু পরীক্ষারও অন্যতম ‘প্রাণপুরুষ’ ছিলেন তিনি। তাঁরই নামে ভারতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) ওড়িশা উপকূলে তাদের ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণকেন্দ্রের নামকরণ করেছে। এ বার প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এপিজে আব্দুল কালামের নামে একটি কঠিন জ্বালানি চালিত রকেট ইঞ্জিন তৈরি করলেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা।

Advertisement

ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)-র প্রাক্তন বিজ্ঞানীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হায়দরাবাদ ভিত্তিক স্টার্টআপ সংস্থা ‘স্কাইরুট অ্যারোস্পেস’ সম্প্রতি সফল ভাবে তাদের তৈরি ‘কালাম-১২০০’ নামের ওই রকেট ইঞ্জিনটির ‘স্ট্যাটিক পরীক্ষা’ করেছে। শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্রে ওই পরীক্ষা হয়েছে বলে ইসরো জানিয়েছে। চলতি বছরের শেষে ‘স্কাইরুট অ্যারোস্পেস’ তাদের নতুন রকেট ‘বিক্রম-১’-কে মহাকাশে পাঠাতে পারে। তাতেই ব্যবহৃত হবে কালামের নামাঙ্কিত এই ইঞ্জিন।

প্রসঙ্গত, ভারতে প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত রকেট ‘বিক্রম-এস’-এর নির্মাতা ছিল ‘স্কাইরুট অ্যারোস্পেস’। ২০২২ সালের নভেম্বরে শ্রীহরিকোটা থেকেই সেটি মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিল। প্রায় এক দশক আগে দেশে মহাকাশ গবেষণায় ইসরোর পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলিকে টেনে আনার জন্য আলাদা একটি সংস্থা গড়ার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মন্ত্রিসভার বৈঠকে। সেই সংস্থার নাম দেওয়া হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল স্পেস প্রোমোশন অ্যান্ড অথরাইজেশন সেন্টার (ইন-স্পেস)’। এর পরেই ‘স্কাইরুট অ্যারোস্পেস’-সহ কয়েকটি সংস্থাকে সহযোগী হওয়ার সুযোগ দিয়েছে ইসরো।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement