আবাস যোজনার উদ্বোধন

অসমে প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী নরেন্দ্র সিংহ তোমর এবং মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনায়াল। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, ২০২২ সালের মধ্যে রাজ্যের সব পরিবার পরিবেশবান্ধব, নিরাপদ ঘর পাবে। প্রথম পর্যায়ে এক বছরের মধ্যে ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ২৪৫টি বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২০ জানুয়ারি ২০১৭ ০৩:০০
Share:

অসমে প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী নরেন্দ্র সিংহ তোমর এবং মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনায়াল। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, ২০২২ সালের মধ্যে রাজ্যের সব পরিবার পরিবেশবান্ধব, নিরাপদ ঘর পাবে। প্রথম পর্যায়ে এক বছরের মধ্যে ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ২৪৫টি বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি বাড়ি তৈরির খরচ বাড়িয়ে এক লক্ষ ৩০ হাজার টাকা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে স্বচ্ছ ভারত অভিযান ও এনরেগা প্রকল্প মিলিয়ে পরিবার প্রতি এক লক্ষ ৬০ হাজার টাকা খরচ ধরা হচ্ছে।

Advertisement

ইন্দিরা আবাস যোজনায় বাড়ির ন্যূনতম আয়তন ছিল ২০ বর্গমিটার। তা বাড়িয়ে ২৫ বর্গমিটার করা হয়েছে। অতিরিক্ত স্থান বরাদ্দ হবে বিজ্ঞানসম্মত রান্নাঘর তৈরির জন্য।

মুখ্যমন্ত্রী জানান, সাহায্যপ্রাপক পরিবার বাছাই প্রক্রিয়া হবে স্বচ্ছ। কোনও স্বজনপোষণ চলবে না। থাকবে কড়া নজরদারি। ২০১১ সালের আর্থসামাজিক সুমারির তালিকা গ্রামসভাকে দিয়ে যাচাই করার পর সাহায্যপ্রাপকের তালিকা চূড়ান্ত করা হবে। বাড়ি পরে বাড়াতে চাইলে ঋণ মিলবে ৭০ হাজার পর্যন্ত। সোনোয়াল জানান, পরে শহরের মানুষকেও পর্যায়ক্রমে ওই প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। তোমর জানান, রাজ্য সরকারের গ্রামোন্নয়ন প্রকল্পগুলিতে কেন্দ্র পর্যাপ্ত টাকা পাঠাবে। গ্রাম ও দরিদ্রদের বিকাশের কাজ থেমে থাকবে না। ২০২২ সালের মধ্যে রাজ্যে ১০ লক্ষ পাকা বাড়ি ও দেশে দুই কোটি ৯৫ লক্ষ পাকা বাড়ি তৈরি করা হবে। বাড়ি তৈরির মূলধন হিসেবে এক লক্ষ ৩০ হাজার টাকার পাশাপাশি শৌচালয় তৈরির জন্য ১২ হাজার টাকা ও এনরেগার আওতায় আরও ১৮ হাজার টাকা মিলবে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement