ভ্যালেনটাইন্স ডে-তে চকোলেট তো অনেকেই গিফ্ট করেন। তবে জাপানে প্রতিটা চকোলেটের মধ্যে<br> দিয়েই কিছু না কিছু বার্তা দিতে চান প্রেমিক-প্রেমিকারা। ধরুন, প্রেমের সম্পর্ক নেই এমন পুরুষকে<br> ‘গিরি-চকো’ গিফ্ট করেন সুন্দরীরা। আবার, ‘হনমেই-চকো’ পেলে আনন্দে আটখানা হতে পারেন।<br> কারণ, কেবলমাত্র প্রেমিককেই সে উপহার দেওয়া যায়। এর এক মাস পরে<br> ১৪ মার্চ অবশ্য সেই প্রেমিক পাল্টা উপহার দেন তাঁর প্রেমিকাকে।
সারা দুনিয়া ভ্যালেনটাইন্স ডে-কে প্রেম দিবস মনে করলেও স্লোভেনিয়াতে ব্যাপারটা একটু অন্য রকম।<br> এ দিন ঘরে ঘরে ফসল তোলার দিন। ফলে বসন্ত উৎসবের সূচনাও ভ্যালেনটাইন্স ডে হয়।<br> ১২ মার্চ সেখানকার মানুষজন প্রেম দিবস পালন করেন।
এস্তোনিয়ায় আবার আজকের দিনটি হল বন্ধুত্ব উদ্যাপনের দিন। ভ্যালেনটাইন্স ডে না বলে এ দিনটি<br> সোবরাপায়েভ নামেই পরিচিত। প্রেমিক-প্রেমিকা নয়, বরং বন্ধুবান্ধব বা পরিজনের সঙ্গেই সময় কাটান সকলে।
ভ্যালেনটাইন্স ডে নয়, ঘানায় এ দিনটি হল চকোলেট ডে। হোটেল-রেস্তোরাঁর মেনুতে থাকে<br> চকোলেট থিমের খাবারদাবার। মিউজিয়ামে প্রদর্শিত হয় চকোলেটের নানা জিনিসপত্র।<br> আসলে ট্যুরিস্টদের আকৃষ্ট করতেই এ দিন চকোলেটের এত ছড়াছড়ি।
ডেনমার্ক বা নরওয়েতে ভ্যালেনটাইন্স ডে বেশ সুরেলা। এ দিন অচেনা মহিলাদের জন্য প্রেমের গান<br> লিখে পাঠান ওই দেশের পুরুষেরা। তবে অবশ্যই নিজের নাম গোপন রেখে। তার বদলে কয়েকটি<br> বিন্দু একে পাঠিয়ে দেন তাঁরা। যদি প্রেরকের নাম সঠিক ভাবে বলতে পারেন তবেই সেই মহিলাকে<br> বছরের শেষে ইস্টার এগ পাঠানো হয়। আর অনুমান সঠিক না হলে ওই মহিলাকে ইস্টার এগ দিতে হয়।
ভ্যালেনটাইন্স ডে-কে বিবাহ দিবস বানিয়ে ফেলেছেন<br> ফিলিপিন্সের মানুষজন। এ দিন এক অনুষ্ঠানের গণবিবাহ করেন তাঁরা।