ডিপ ফ্রাইং: ডিপ ফ্রাইং স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর। এতে প্রচুর ট্রান্স ফ্যাট তৈরি হয়। কোলেস্টেরল এবং সোডিয়ামের মাত্রাও বৃদ্ধি পায় খাবারে। যা আমাদের হার্টের পক্ষে খারাপ।
প্যান ফ্রাইং: খাবার অস্বাস্থ্যকর করে তোলার আর এক উপায় হল প্যান ফ্রাইং। এই ক্ষেত্রে তাপমাত্রা খুব বেশি থাকার জন্য অ্যাক্রিল্যামাইড নামে যৌগ উৎপন্ন হয়। এই উপাদানটি থেকে ক্যানসার হয়।
গ্রিলিং: অনেকেই গ্রিলিংকে স্বাস্থ্যকর মনে করেন। তবে সবটাই নির্ভর করছে কী গ্রিল করা হচ্ছে তার উপর। রেড মিট গ্রিল করে খাওয়া উচিত নয়। হেটারোসাইক্লিক অ্যামিনস উৎপন্ন হয়। এই উপাদানটি থেকেও ক্যানসার হতে পারে।
স্মোকিং: ধূমপানের ক্ষতিকর দিকটা সম্পর্কে আমরা সকলেই অবগত। কিন্তু এটা সকলেরই অজানা যে সুস্বাদু স্মোকড খাবারও ধূমপানের সমতুল্য। একই রকম ক্ষতি করে থাকে। স্মোকড খাবারে হেটারোসাইক্লিক অ্যামিনস এবং পলিসাইক্লিক অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন তৈরি হয়। এই দু’টি উপাদানই ক্যানসারের জন্য দায়ী।
মাইক্রোওয়েভ: মাইক্রোওয়েভ থেকে রেডিয়েশন নির্গত হয়। বহু তথ্য থেকেই তা জানা গিয়েছে। ২০১১ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট দেয়, এই রেডিয়েশন থেকে ব্রেন ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে।