আম। সাধারণত, খোসা ছাড়িয়েই আম খাওয়া হয়। তবে আম খোসা না ছাড়িয়ে খেতে<br> পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। সে ক্ষেত্রে কাঁচা আম খোসা-সহ খেতে পারেন। খোসা-সহ আম<br> খেলে তা ফ্যাট বার্নিয়ে সাহায্য করে। এ ছাড়া, এতে রয়েছে ক্যারোটেনোইডস, পলিফেনলস,<br> ওমেগা-৩, ওমেগা-৬ ও পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো উপকারি উপাদান।<br> এর থেকে ক্যালসার, ডায়াবেটিস বা হৃদ্রোগের আশঙ্কা কমে।
আপেল। অনেকেই জানেন না, খোসা-ছাড়ানো আপেল খাওয়া একেবারেই উচিত নয়।<br> কারণ, আপেলের খোসায় রয়েছে ভরপুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এতে অ্যালঝাইমার’স-সহ<br> বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা যায়। তা ছাড়া, এতে ফাইবার ও ভিটামিন<br> থাকায় খোসা-সহ আপেল খাওয়ারই পরামর্শ দেন বিশেজ্ঞরা।
ন্যাসপাতি। এর খোসাতেই রয়েছে যাবতীয় পুষ্টিগুণ। তা ছাড়া, ডায়েটারি ফাইবার<br> থাকায় ত্বকের পক্ষেও ভাল এই ফল। ফলে খোসা না-ছাড়িয়েই ন্যাসপাতি খান।
সবেদা। এতে পটাশিয়াম, আয়রন বা প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড থাকায় এটি হজমশক্তি বাড়ায়।<br> ফলে সবেদা খেতে হলে তা খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া একেবারেই উচিত নয়।
প্লাম। প্লামের খোসায় রয়েছে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।<br> এটি ভিটমিন সি-তে ভরপুর হওয়ার পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজমশক্তি বাড়ানোয় কাজে আসে।
শপিং মলগুলির পাশাপাশি শহরের বিভিন্ন বাজারেও আজকাল কিউয়ি ফল সহজেই মিলছে।<br> অনেকেই এর খোসা ছাড়িয়ে খান। তবে তাতে আপনার রোজকার ফাইবারের জোগান<br> কমে আসবে। কারণ, এর খোসায় ফাইবারের পাশাপাশি রয়েছে ভরপুর<br> ভিটামিন সি। ফলে খোসা-সহ খান এই ফল।