Yoga To Beat Snoring

সঙ্গীর নাক ডাকার ধাক্কায় নিত্য অশান্তি? সমাধান করবে তিন বিশেষ কাজ

সঙ্গী হোক কী সঙ্গিনী, পাশের জনের নাক ডাকলে তাঁরা নিজেরা টের না পেলেও, ঘুমের দফারফা তো হয় অন্যেরই।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৪:৫১
Share:
০১ ১০

সঙ্গীর নাক ডাকার ধাক্কায় রোজ রাতের ঘুম যেন আতঙ্ক! পাশের জন নাক ডেকে ঘুমোলে তাঁরা টের না পেলেও, ঘুমের দফারফা তো হয় অন্যেরই। এই নিয়ে অশান্তি লেগে থাকে অনেক বাড়িতে।

০২ ১০

তবে বিষয়টিকে কোনও সমস্যা মনে করে গুরুত্ব দেন না অনেকেই। এ দিকে বিশেষজ্ঞদের মত সম্পূর্ণ আলাদা। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নাক ডাকা কোনও ক্ষেত্রে জটিল রোগের ইঙ্গিত হতে পারে।

Advertisement
০৩ ১০

নাকের ভিতর শ্বাস চলাচলে বাধা পেলে কিংবা গলার পিছন দিকে আলজিভের দিকের টিস্যু কোনও কারণে অত্যধিক ঢিলে হয়ে গেলে, এমন আওয়াজ বেরোতে পারে। তবে যে কারণেই হোক, এই সমস্যার সমাধান করা জরুরি।

০৪ ১০

রোজ নিয়ম করে কয়েকটি আসন করলে এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন। জেনে নিন যোগের তালিকায় কী কী রাখবেন।

০৫ ১০

ভুজঙ্গাসন- মেঝেতে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। এ বার হাতের তালু মেঝের উপর ভর দিয়ে পাঁজরের দুই পাশে রাখুন। এর পর কোমর থেকে পা পর্যন্ত মাটিতে রেখে হাতের তালুর উপর ভর দিয়ে বাকি শরীরটা ধীরে ধীরে উপরের দিতে তুলুন।

০৬ ১০

এর পর মাথা বেঁকিয়ে উপরের দিকে তাকান। এই ভঙ্গিতে ২০-৩০ সেকেন্ড থাকার পর পূর্বের অবস্থায় ফিরে যান। প্রথম দিকে এই আসন তিন বার করুন। পরবর্তী কালে ৫-৬ বারও করতে পারেন।

০৭ ১০

ধনুরাসন- পেট উপুড় করে শুয়ে পড়ুন। তার পর হাঁটু ভাঁজ করে পায়ের পাতা যতখানি সম্ভব পিঠের উপর নিয়ে আসুন। এ বার হাত দুটো পিছনে নিয়ে গিয়ে গোড়ালির উপর শক্ত করে চেপে ধরুন। চেষ্টা করুন পা দুটো মাথার কাছাকাছি নিয়ে আসতে।

০৮ ১০

এই ভঙ্গিতে মেঝে থেকে বুক হাঁটু ও ঊরু উঠে আসবে। তলপেট ও পেট মেঝেতে রেখে উপরের দিকে তাকান। এই ভঙ্গিতে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ে ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড থাকুন। তার পর পূর্বের ভঙ্গিতে ফিরে যান। এই আসন বার তিনেক করতে পারেন।

০৯ ১০

ভ্রামরী প্রাণায়াম- প্রাণায়ামটি করার সময়ে ভ্রমরের মতো গুঞ্চন হয়, তাই এই নামকরণ। দুই হাতের তর্জনী, দুই কানের উপর রাখুন। নাক দিয়ে ধীরে ধীরে একটি গভীর শ্বাস ভিতরে টানুন।

১০ ১০

এ বার মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে নিশ্বাস ছাড়ার সময়ে গলা দিয়ে নিচু স্বরে একটি ‘হুম’ আওয়াজ করুন। এই প্রাণায়াম রোজ করতে পারলে মানসিক চাপ কমে, দূর হয় ক্লান্তি। স্নায়ুকে শান্ত করে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
Advertisement
আরও গ্যালারি
Advertisement