এ বার ফ্রান্স বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করার আগে থেকেই তাঁকে নিয়ে জোড় আলোচনা শোনা যেত। সেই আলোচনা যে বিন্দুমাত্র ভ্রান্ত নয়, খেলা যত এগিয়েছে, ততই প্রমাণ করে দিয়েছেন কিলিয়ান এমবাপে। শুধু ফ্রান্স ফুটবলেই নন, তিনি এখন বিশ্ব ফুটবলের অন্যতম তারকা। ফরাসি জাতীয় দল সূত্রে খবর, তিনি একা নন, প্রায় সমবয়সী এমন একাধিক ‘এমবাপে’ রয়েছেন জাতীয় দলে। এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক তাঁদের।
রফিক গুইতানে: বছর উনিশের এই তারকার উপর যথেষ্টই ভরসা দলের। আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার, ছোটখাটো চেহারার গুইতানে অসম্ভব দ্রুত গতিতে ছুটতে পারেন। গোটা মাঠ জুড়ে খোলার দক্ষতা রয়েছে তাঁর।
মিজিয়ানে মাওলিদা: অনূর্ধ্ব উনিশ লিগে খেলে ইতিমধ্যেই নজর কেড়েছেন। গতির জন্য যে কোনও সময় বিপক্ষকে সমস্যায় ফেলে দিতে পারেন। তবে মাঠের মধ্যে মাওলিদার ব্যবহার নিয়ে কিছু অভিযোগ শোনা যায়। এটাই তাঁর সব থেকে বড় সমস্যা।
আমিনে গৌয়িরি: ১৮ বছরের এই ফুটবলারটি আগামী দিনে ফরাসী আক্রমণের অন্যতম মধ্যমণি হয়ে উঠতে পারেন। অনূর্ধ্ব ১৭ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে তিনি ছিলেন সর্বোচ্চ গোলদাতা।এই ফরাসি স্ট্রাইকার আগামী দিনে দলের অন্যতম ভরসা হতে পারেন।
মৌসা দিয়াবি: ১৯ বছরের এই ফুটবলারটির সব থেকে বড় ক্ষমতা গোটা মাঠ জুড়ে খেলতে পারা। মাঠের উপর এবং নীচে খেলার ক্ষমতা রয়েছে।
ইয়াসিন আদলি: আলজিরিয়ানবংশোদ্ভূত এই ফুটবলারটি যথেষ্ট আক্রমণাত্মক। লম্বা হওয়ায় বাড়তি সুবিধা পান। আগামী দিনে ফরাসি আক্রমণের ভরসা দিতে পারেন।