Viral Video

‘গরমে ক্লাস করা যাচ্ছে না, এসি চাই’, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষের টেবিল ঘিরে দাবি পড়ুয়াদের, ভাইরাল ভিডিয়ো

এক ছাত্র মোবাইলের ক্যামেরা চালু করে অধ্যক্ষকে উদ্দেশ করে জানান যে, তাঁদের ক্লাসরুমে বাতানুকূল যন্ত্র লাগানো প্রয়োজন। গরমে ক্লাস করতে তাঁদের অসুবিধা হয় তাঁদের।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১২ এপ্রিল ২০২৫ ১১:২২
Share:

ছবি: ভিডিয়ো থেকে নেওয়া।

বহু দিন ধরে নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। তাই সকলে মিলে অধ্যক্ষের কাছে ‘নালিশ’ জানাতে গিয়েছেন। অধ্যক্ষের টেবিল ঘিরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রেরা। সকলের অভিযোগ মন দিয়ে শুনছেন অধ্যক্ষ। ঘরের ভিতর উপস্থিত রয়েছেন এক নিরাপত্তারক্ষীও। হঠাৎ ভিড়ের মধ্যে থাকা এক ছাত্র বলে উঠলেন, ‘‘গরমে আর ক্লাস করতে পারছি না। খুব কষ্ট হয়। স্যর, আপনি তো ঘরে এসি লাগিয়ে বসে রয়েছেন। আমাদেরও এসি চাই।’’ অধ্যক্ষের কাছে এমন দাবি করে বসলেন সেই ছাত্র। সমাজমাধ্যমে এমনই একটি ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে (যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম)

Advertisement

‘দ্যআশিসশর্মা’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে ইনস্টাগ্রামের পাতায় একটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছে। সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে যে, দিল্লির এক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তাঁর অধ্যক্ষের কাছে তাঁর অসুবিধার কথা জানিয়েছেন। ছাত্রটি নিজের পরিচয় জানিয়ে বলেছেন, তিনি গুরুগ্রামের বাসিন্দা। সহপাঠীদের সঙ্গে তিনি অধ্যক্ষের ঘরে গিয়েছেন তাঁদের নানাবিধ সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে। অধ্যক্ষের টেবিল ঘিরে দাঁড়িয়ে থাকা ছাত্রেরা তাঁদের সমস্যার কথা জানাচ্ছেন অধ্যক্ষকে।

সকলের কথা মন দিয়ে শুনছেন অধ্যক্ষ। হঠাৎ এক ছাত্র মোবাইলের ক্যামেরা চালু করে অধ্যক্ষকে উদ্দেশ করে জানান যে, তাঁদের ক্লাসরুমে বাতানুকূল যন্ত্র লাগানো প্রয়োজন। গরমে ক্লাস করতে তাঁদের অসুবিধা হয় তাঁদের। ছাত্রটি আরও বলেন, ‘‘আমাদের স্যর তাঁর ঘরে এসি লাগিয়ে বসে রয়েছেন। কিন্তু আমরা গরমে কষ্ট করছি।’’ তার পর অধ্যক্ষের দিকে ক্যামেরা ঘুরিয়ে দেন তিনি। ছাত্রের কথা শুনে হাসতে শুরু করেন অধ্যক্ষ। সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই ভিডিয়োটি দেখে কটাক্ষের শিকার হয়েছেন ছাত্রটি। নেটাগরিকদের একাংশ লিখেছেন, ‘‘অধ্যক্ষের সঙ্গে আপনি এমন ভাবে কথা বলছেন কেন? তিনি কি রসিকতার পাত্র?’’ আবার ভিডিয়োটি দেখে নেটব্যবহারকারীদের একাংশের মতে, ‘‘কলেজ কর্তৃপক্ষ যে সুবিধা পান, ছাত্রছাত্রীরা সমান সুবিধা পান না।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement