Viral Video

ফয়দা তুলে ছেড়ে দিলেন দ্বাদশ পড়ুয়া প্রেমিক! হাতে-পায়ে ধরলেও বধূকে ঘরে ফেরালেন না স্বামী, ভাইরাল ভিডিয়ো

ভাইরাল ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, থানায় দাঁড়িয়ে কান্নাকাটি করছেন এক তরুণী। পাশে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছেন প্রেমিক। স্বামী বসে সামনের একটি চেয়ারে। স্বামীর কাছে বছর চারেকের এক শিশুকন্যাও দাঁড়িয়ে।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৬ জুন ২০২৫ ০৭:৫৭
Share:

ছবি: এক্স থেকে নেওয়া।

কর্মসূত্রে বাইরে গিয়েছিলেন স্বামী। সেই সুযোগে জীবনে আবির্ভাব হয় দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়া এক তরুণের। একে অপরের প্রেমে পড়েন তাঁরা। প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তও নেন চার বছর বয়সি সন্তানের মা এক বধূ। পালিয়েও যান স্বামী-সন্তানকে ছেড়ে। তবে শেষরক্ষা হয়নি। প্রেমিক ঠকানোর পর আবার বাড়ি ফিরে আসেন তিনি। তবে বাড়ি ফেরার পর স্বামীর হাতেপায়ে ধরে অনেক কান্নাকাটি করলে চিঁড়ে ভেজেনি। স্বামী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, মরে গেলেও তাঁর সঙ্গে আর সংসার করবেন না। সে রকমই একটি নাটকীয় ঘটনার ভিডিয়ো সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে। ভাইরাল হয়েছে ভিডিয়োটি। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম।

Advertisement

ভাইরাল সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, থানায় দাঁড়িয়ে কান্নাকাটি করছেন এক তরুণী। পাশে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছেন প্রেমিক। স্বামী বসে সামনের একটি চেয়ারে। স্বামীর কাছে বছর চারেকের এক শিশুকন্যাও দাঁড়িয়ে। আরও বেশ কয়েক জন থানার মধ্যে রয়েছেন। এক সাংবাদিককে তাঁদের কাছে এসে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে দেখা যায়। তখনই তরুণীর পরকীয়ার কথা প্রকাশ্যে আসে। এর পর ওই তরুণী স্বামীর পা ধরে ক্ষমা চান। তাঁকে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য কাকুতিমিনতি করেন। ওই তরুণীর স্বামীকে বলতে শোনা যায়, ‘‘আমি মরে গেলেও একে আর ঘরে ফেরাব না।’’ এর পর সেখান থেকে বেরিয়ে যান তিনি। সেই ভিডিয়োই প্রকাশ্যে এসেছে।

ভাইরাল সেই ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছে ‘ঘর কা কলেশ’ নামের এক্স হ্যান্ডল থেকে। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ দেখেছেন সেই ভিডিয়ো। লাইক এবং কমেন্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। ভিডিয়োটি দেখে নেটাগরিকদের অনেকে যেমন মজার মজার মন্তব্য করেছেন, তেমনই অনেকে আবার বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। এক নেটাগরিক ভিডিয়োটি দেখার পর লিখেছেন, ‘‘ঠিক করেছেন ওই যুবক। স্বামী-সন্তানদের ছেড়ে যাওয়ার সময় মনে ছিল না? ফল তো ভুগতেই হবে।’’ অন্য এক জন আবার লিখেছেন, ‘‘আহা! ভুল হয়ে গিয়েছে। ক্ষমা করে দিতেই পারতেন।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement