হিচককের সাইকো
অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যায় একটা বিকল্প জগতকে মাথার মধ্যে তৈরি করেছিলেন। যেখানে আঘাত নেই। মৃত্যুশোকও নেই। কারও কারও এমন হয়। শুনেছি রোজকার বাস্তবের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল না পার্থর। চাকরি ক্ষেত্রেও যোগাযোগ ছিল না। চারপাশ থেকে নিজেকে বিযুক্ত করে ফেলার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। আবেগের সঙ্গে বোঝাপড়ায় একটা অসামঞ্জস্য থাকে। যাতে সম্পূর্ণ পৃথক করে নিজের আত্মবিশ্বাসকে আটকে রাখার চেষ্টা করেছেন তিনি।
এই ঘটনা একেবারে নজিরবিহীন নয়। অনেকেই প্রিয়জনদের মৃত্যু মেনে নিতে চান না। বাস্তবটার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে তাঁদের কষ্ট হয়। তখন এই ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। জয়রঞ্জন রাম
এই সংক্রান্ত আরও:
বদলে যাওয়া কলকাতার কঙ্কালের অট্টহাসি