মামলা ছাড়াও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিড়ম্বনা বাড়িয়েছে তাদের নতুন একটি বিজ্ঞপ্তি। পর্ষদ তাতে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদগুলিকে জানিয়েছে, ‘ভুলবশত’ কোনও প্রশিক্ষণহীন প্রার্থীকে ‘প্রশিক্ষিত’ হিসেবে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়ে থাকলে তা দ্রুত বাতিল করতে হবে। এই নিয়ে ফের শুরু হয়েছে বিতর্ক। পর্ষদের খবর, গত ৯ ফেব্রুয়ারি ওই বিজ্ঞপ্তিতে লেখা হয়েছে স্পেশ্যাল বিএড, বিএড এবং স্পেশ্যাল ডিএড থাকলেও কোনও প্রার্থীকে প্রশিক্ষিত হিসেবে গণ্য করা হবে না। তাঁদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। কারণ, তখন তাঁরা মেধা-তালিকায় ঠাঁই পেতেও পারেন, না-ও পারেন। অক্টোবরে টেট-উত্তীর্ণদের ইন্টারভিউয়েই তো সমস্ত নথি খতিয়ে দেখার কথা। তার পরে কেন এই বিজ্ঞপ্তি? বুধবার ফোন করেও পর্ষদ-সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের সাড়া মেলেনি।