প্রতীকী ছবি।
শুক্রবার সকাল থেকে রেলের দুর্ঘটনা-পরবর্তী উদ্ধারকার্যের একটি মহড়াকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক ও উদ্বেগ ছড়াল রাজ্য জুড়ে। খবর রটে যায় যে, দিঘা থেকে মালদহ যাওয়ার পথে একটি এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হয়ে গিয়ে কয়েকজন যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। জখম হয়েছেন আরও অনেকে। সংবাদমাধ্যমেও সেই খবর প্রকাশিত হয়ে যায়। তারপর অবশ্য রেলের তরফে জানানো হয়, দিঘা-মালদহ এক্সপ্রেসে এমন কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। এটা রুটিনমাফিক একটি মহড়া ছিল মাত্র। রেল দুর্ঘটনা ঘটলে উদ্ধারকার্য কীভাবে করা হবে তারই প্রস্তুতি খতিয়ে দেখা হচ্ছিল। তার জন্য এ দিন ফাঁকা ট্রেনকে কালিয়াচকের কাছে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়। কয়েকমাস অন্তরই রেলের তরফে এই মকটেস্ট করা হয় বলে রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
ঠিক কী ঘটেছিল?
এ দিন দুপুরে খবর আসে, কালিয়াচকে জামিরঘাটা এবং গৌড় মালদহ স্টেশনের মাঝে নাকি ওই ট্রেনের তিনটি কামরা বেলাইন হয়ে গিয়েছে। সেই দুর্ঘটনায় ৩ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। তারপরই দিঘা-মালদহ ট্রেনের যাত্রীদের আত্মীয়-পরিজনেরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। অনেকেই রেলের কাছে ফোন করে জানতে চান। কিন্তু এই দুর্ঘটনা যে পুরোটাই রটনা তা পরে জানায় রেল।
আরও পড়ুন: আরও মৃত্যু, ডেঙ্গি-পরীক্ষার কিট বাড়ন্ত