Coronavirus

করোনা: দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারতীয় বংশোদ্ভূত ভাইরোলজিস্টের মৃত্যু

গীতা রামজি ডারবানে সাউথ আফ্রিকান মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিল (এসএএমআরসি)-এ ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালস ইউনিটের মুখ্য গবেষক এবং এইচআইভি প্রিভেনশন রিসার্চ ইউনিটের ডিরেক্টর ছিলেন।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০১ এপ্রিল ২০২০ ১১:৪৫
Share:

গীতা রামজি। ছবি: টুইটার থেকে সংগৃহীত।

নোভেল করোনায় আক্রান্ত হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রাণ হারালেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ভাইরোলজিস্ট তথা এইচআইভি গবেষক গীতা রামজি। এক সপ্তাহ আগে লন্ডন থেকে ফেরেন তিনি। যদিও তাঁর মধ্যে করোনার কোনও উপসর্গও দেখা যায়নি বলে জানা গিয়েছে।

Advertisement

৬৪ বছর বয়সী গীতা রামজি ডারবানে সাউথ আফ্রিকান মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিল (এসএএমআরসি)-এ ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালস ইউনিটের মুখ্য গবেষক এবং এইচআইভি প্রিভেনশন রিসার্চ ইউনিটের ডিরেক্টর ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন এসএএমআরসি-র প্রেসিডেন্ট তথা সিইও গ্লেন্ডা গ্রে।

সংবাদমাধ্যমে লিন্ডা বলেন, ‘‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, মঙ্গলবার হাসপাতালেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন অধ্যাপক গীতা রামজি। কোভিড-১৯ ভাইরাসজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি।’’

Advertisement

আরও পড়ুন: আমেরিকায় আড়াই লক্ষের মৃত্যুর আশঙ্কা, ফ্রান্সে এক দিনে মৃত ৪৯৯: করোনা আপডেট​

আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গে আরও ৪ জনের করোনা সংক্রমণ প্রায় নিশ্চিত, নমুনা এল নাইসেডে​

এইচআইভি প্রতিরোধ সংক্রান্ত গবেষণায় অবদানের জন্য ২০১৮ সালে লিসবনে ইউরোপীয়ান ডেভলপমেন্ট ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালস পার্টনারশিপের তরফে আউটস্ট্যান্ডিং ফিমেল সায়েনটিস্ট অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত করা হয় গীতা রামজিকে। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ফার্মাসিস্ট প্রবীণ রামজি তাঁর স্বামী।

করোনার প্রকোপ ঠেকাতে এই মুহূর্তে দক্ষিণ আফ্রিকায় ২১ দিনব্যাপী লকডাউন চলছে। এই অবস্থায় শেষকৃত্য করতে হলে সরকারের কাছ থেকে বিশেষ অনুমতি নিতে হবে। সেই নিয়ে গীতা রামজির পরিবারের তরফে এখনও পর্যন্ত কিছু জানানো হয়নি।

এখনও পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৩৫০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। রবিবার থকে মোট পাঁচ জন প্রাণ হারিয়েছেন সেখানে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন