২০১৭ সালে দক্ষিণ হল্যান্ডের কিছু পরিবার মিলে এই দুর্গাপুজোর পথ চলা শুরু হয়। দেখতে দেখতে মাঝখানে কেটে গিয়েছে অনেকগুলি বছর। এখনও সদর্পে, স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখেই চলছে এই পুজো।
মাত্র হাতে গোনা কয়েক পরিবার বাঙালিদের উদ্যোগেই এই পুজোর সূত্রপাত। প্রথম বার ঠাকুর এসেছিল নামজাদা প্রতিমা শিল্পী কৌশিক ঘোষের থেকে। দক্ষিণ হল্যান্ডের একমাত্র দুর্গাপুজো এটি। বিদেশের মাটিতে একদম অন্য রকমভাবে পুজো করাই উদ্যোক্তাদের লক্ষ্য।
গত বছর এই পুজোয় পরিবেশের খেয়াল রাখার বিষয় মাথায় রেখে সুন্দরবন থেকে আনানো হয়েছিল কাপ, প্লেট ইত্যাদি। মূলত মহিলাদের উদ্যোগ ও আয়োজনেই এই পুজোর গড়ে ওঠা। খাওয়া-দাওয়া হোক কী পুজোর আয়োজন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ভাবনা চিন্তা, সব কিছুই মহিলাদের কাঁধে দায়িত্ব।
সপ্তাহান্তে শুক্র, শনি ও রবিবার দেখে কমিউনিটি সেন্টারে এই পুজো হয়। পুজোর বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে থাকে জমাটি খাওয়া-দাওয়া, নাচ গান, ডান্ডিয়া নাচ ইত্যাদি। পুজো মণ্ডপের প্রাঙ্গণে বসে খাবারের স্টল। জমিয়ে আড্ডার আসর বসে এবং জমায়েত করেন ভারতীয় ও হল্যান্ডবাসী সকলেই।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy