প্রেজেন্টস্
Knowledge Partner
Fashion Partner
Wedding Partner
Banking Partner
Comfort Partner

‘অষ্টমী পর্যন্ত পুরোদস্তুর কাজ, নবমী-দশমী ফোন বন্ধ…’ পুজোর মধ্যেই নতুন কী চমক স্বস্তিকার?

চলতি বছরের বড়দিনে আসছে স্বস্তিকা দত্তের ছবি ‘ভানুপ্রিয়া ভূতের হোটেল’। তার আগে আরও এক নতুন কাজে হাত দেবেন স্বস্তিকা। পুজোর আগে নতুন কী চমক অভিনেত্রীর?

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৮:৩৪
প্রতীকী চিত্র

প্রতীকী চিত্র

বছর সায়াহ্নেই নতুন ছবি। তার আগে একের পর এক ব্র্যান্ডের কাজ। পুজোর মুখেও ব্যস্ততার শেষ নেই স্বস্তিকা দত্তের। যদিও অভিনেত্রীর কথায়, “এটাই আশীর্বাদস্বরূপ।”

চলতি বছরের বড়দিনে আসছে অভিনেত্রীর ছবি ‘ভানুপ্রিয়া ভূতের হোটেল’। তার আগে আরও এক নতুন কাজে হাত দেবেন স্বস্তিকা। যদিও এই প্রসঙ্গে এখনই কিছু খোলসা করতে না চাইলেও আনন্দবাজার ডট কমকে অভিনেত্রী বলেন, “আমার খুব পছন্দের এক পরিচালকের সঙ্গে কাজ। তাবড় তাবড় অভিনেতা-অভিনেত্রীরা রয়েছেন। খুব শীঘ্রই শুরু হবে শ্যুটিং। পুজোর আগে হয়তো শেষও হয়ে যাবে।”

তা হলে কি গোটা পুজোটা কাটবে ছুটির মেজাজে? স্বস্তিকার কথায়, “অষ্টমী পর্যন্ত প্রতি বছরই কাজ করি। এ বারেও অন্যথা হবে না। তবে নবমী-দশমী ফোনটা বন্ধ করে দিই।”

বরাবরই স্বাস্থ্য সচেতন স্বস্তিকা। পুজোর দিনেও কি কড়া ডায়েট থেকে ছাড় নেই অভিনেত্রীর? হেসে বলেন, “আমি খুব একটা ভোজনবিলাসী নই। কিছু খাবার আমার জন্য ‘নৈব নৈব চ’! তাই জন্য বাড়ির খাবারই ভরসা। তা ছাড়া বাইরে বেরোলেই যে অন্য ধরনের খাবার খেতে হবে, এমন কোনও নিয়ম মানি না। তখনও আমার খাবার বলতে বাড়িতে কাটা ফল অথবা স্মুদি। ‘জাঙ্ক ফুড’ পছন্দ করি না বললেই চলে।” বরং তিনি জানান, পুজোর সময়ে খাবারের থেকে বেশি তাঁর মনোযোগ থাকে ঘোরাঘুরিতেই। স্বস্তিকা বলেন, “একটু প্যান্ডেলে-প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখব। গাড়ি নিয়ে ঘুরব- এই সবই ভাল লাগে। আর কলকাতায় না থাকলে তো কোনও কথাই নেই…” যদিও উৎসবের দিনে নিজের শহরে থাকতেই পছন্দ করেন তিনি।

এই মুহূর্তে ইন্ডাস্ট্রির বেশ জনপ্রিয় মুখ স্বস্তিকা। কর্মজীবনে কাটিয়ে ফেলেছেন এক দশকেরও বেশি সময়। ছোটবেলার পুজোর নির্যাসটা এখনও পান অভিনেত্রী? তিনি বলেন, “যত দিন সুস্থ ভাবে পুজো কাটাব, ছোটবেলার স্মৃতি মনে পড়বে। সেই সময়ের আবেগটাই অন্য। কটা জামা, জুতো হয়েছে, সেগুলি গোনা, কবে কোনটা পরব-এই সব নিয়েই কাটত। আমাদের একটা সাদা রঙের অ্যাম্বাসাডর ছিল। ঠাকুমা-দাদুকে সঙ্গে নিয়ে পুরো পরিবার ঘুরতে বেরোতাম। এখন ঠাকুমা-দাদু তো কেউ নেই আর। এই সময়টা আমি চাইলেও কোনও দিন ফিরে পাব না।” পুজো আসছে মানেই দেবীর কাছে আবদারের বন্যা। সেই দিক থেকে দাঁড়িয়ে কিছুটা ব্যতিক্রমী স্বস্তিকা। মজা করেই অভিনেত্রী বলেন, “সবাই তো কত কিছুই না চায়। আমি না হয় একটু রেহাই দিলাম। এত দিন পর বাপের বাড়িতে এসেছেন। মা-ও আমাদের সঙ্গে পুজোতে আনন্দ করুক।”

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

Swastika Dutta
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy