উৎসবের সাজ হোক বা অফিসের, কিংবা বাইরে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান– সব ক্ষেত্রেই কিন্তু সঠিক জুতো বেছে নেওয়া জরুরি। মাথায় রাখতে হবে পায়ের আরামের কথাও। রাস্তায় কিছু গোল বাধলে যেমন চলাফেরায় অসুবিধা হবে, তেমনই পুজোর সাজটাও হবে মাটি!
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ২১ অগস্ট ২০২৫ ১১:৩০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৫
পুজোর সাজ মানে ফ্যাশনেবল পোশাকের সঙ্গে চাই মানানসই জুতোও। কিন্তু যদি বাধ সাধে বৃষ্টি? সাজ ভেস্তে যাবে নাকি? মোটেই না। ফ্যাশন সচেতনদের মতে, বর্ষার জন্য এমন জুতো বেছে নিতে হবে, যা হবে জল আটকাতে উপযুক্ত এবং সাজের সঙ্গেও মানানসই।
০২১৫
নিজের আরাম, স্টাইল, রং- সব পরখ করেই বাছাই করুন আপনার পুজো পারফেক্ট জুতো।
০৩১৫
উৎসবের সাজ হোক বা অফিসের, কিংবা বাইরে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান– সব ক্ষেত্রেই কিন্তু সঠিক জুতো বেছে নেওয়া জরুরি।
০৪১৫
মাথায় রাখতে হবে পায়ের আরামের কথাও। রাস্তায় কিছু গোল বাধলে যেমন হাঁটাচলায় অসুবিধা হবে, তেমনই পুজোর সাজটাও কিন্তু মাটি!
০৫১৫
বর্ষার মরশুমে প্রথমেই মাথায় আসে রবারের জুতোর কথা। পুজোর দিনেও যাঁরা নিয়মিত অফিস করেন অথবা ট্রামে-বাসে যাতায়াত করেন, তাঁদের সঙ্গী হতে পারে ট্রান্সপারেন্ট জেলি স্যান্ডেল। এটি পরে বৃষ্টিভেজা রাস্তাতেও সচ্ছন্দে চলাফেরা করা যায়।
০৬১৫
পুজোর সাজ শাড়ি ছাড়া অসম্পূর্ণ। বিশেষ করে অষ্টমী, নবমীর দিনে তো শাড়ি প্রায় বাধ্যতামূলক। তবে চেষ্টা করুন, শাড়ির সঙ্গে পেন্সিল হিল এড়িয়ে চলার। এই ধরনের কিংবা স্লিপারি সোল যুক্ত জুতো খুবই বিপজ্জনক।
বর্ষায় স্লাইডার জুতোর কিন্তু ভালই রমরমা রয়েছে। আরামের সঙ্গে কায়দার মিশেল, সবটাই পাবেন। জিন্স, টপ হোক কিংবা সালোয়ার, পোশাকের রঙের সঙ্গে মানানসই স্লাইডার পরে নিলেই হল।
০৯১৫
শুধু মহিলা কেন, পুরুষদের জন্যও রয়েছে টিপস।
১০১৫
যাঁরা স্নিকার্স পছন্দ করেন, তাঁরা চাইলে পরতেই পারেন। তবে মস্ত বড়, ভারী স্নিকার্স যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন।
১১১৫
স্নিকার্স যতই কেতাদুরস্ত হোক, পায়ের সঙ্গে সঠিক ভাবে খাপ না খেলে পুজোর সাজ মাঠে মারা যাবে।
১২১৫
ফ্যাশন নিয়ে যদি খুব বেশি মাথাব্যথা না থাকে, তা হলে পা ঢাকা ক্রক্স জুতোতেই হতে পারে মুশকিল আসান।
১৩১৫
বর্ষায় চামড়ার জুতো নৈব নৈব চ! এটি ভিজে গেলে শুকোতে তো সময় নেবেই, একই সঙ্গে দুর্গন্ধেও হবেন নাজেহাল।
১৪১৫
জুতো কেনার আগে কিছুটা ধৈর্য ধরুন আর মাথায় রাখুন এই কয়েকটি টিপস্। তা হলেই বর্ষায় জল-কাদা পেরিয়ে ঠাকুর দেখতে অথবা দৌড়ে বাস ধরতে পিছল রাস্তার পরোয়া করতে হবে না আর। (এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।)