বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন নতুন ধরনের চিকেনের পদ।
পুজোর শেষ দিন। মন খারাপ হওয়ারই কথা। তবু উৎসবে জমিয়ে খাওয়াদাওয়া আর দিনভর হুল্লোড়েরও কিন্তু এই শেষ দিন। মন খারাপ দূরে রেখে বরং দিনটা উপভোগ করুন। সাধারণত এই দিনটায় রেস্তোরাঁগুলিতে খুব ভিড় হয়। অনেকেই তাই পরিবারের সঙ্গে দুপুরের ভোজ বাড়িতেই সারার পক্ষপাতী। আপনারও কি তেমনই ইচ্ছে? তা হলে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন নতুন ধরনের চিকেনের পদ। সব কাটাকুটি, মশলাপাতি এবং মাংস যদি হাতের কাছে তৈরি রাখতে পারেন, তবে রান্না সারতে সময় লাগবে মোটে ১৫ থেকে ২০ মিনিট। পুজোর দিনে দীর্ঘ ক্ষণ হেঁশেলে ঘাম ঝরানোরও প্রয়োজন নেই।
উপকরণ
সাদা তেল: ৪ টেবিল চামচ
পেঁয়াজ: ৩টি (সরু করে কাটা)
এলাচ: ৪টি
তেজপাতা: ২টি
এলাচ গুঁড়ো: সামান্য
টমেটো: ৪টি
কাজু: ৫০ গ্রাম
শুকনো লঙ্কা: ৪টি
গোলমরিচ: গোটা (৫-৬টি)
নুন: স্বাদ অনুযায়ী
চিনি: ৪ চা চামচ
আদাবাটা: ১ চা চামচ
রসুনবাটা: ১ চা চামচ
চিকেন: ৫০০ গ্রাম (থাই অংশের টুকরো)
লাল লঙ্কাগুঁড়ো: ১ চা চামচ
গরম মশলা: ১ চা চামচ
প্রণালী
গ্যাসে কড়াই চাপিয়ে তাতে তেল গরম করতে দিন। তেল গরম হলে তার মধ্যে গোটা এলাচ, তেজপাতা, পেঁয়াজ দিয়ে ভাল করে নেড়ে নিন।
এ বার মশলা বানিয়ে নিতে হবে। টমেটো, কাজু, শুকনো লঙ্কা, গোটা গোল মরিচ, সামান্য নুন, ১ চামচ চিনি দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন।
পেঁয়াজে বাদামি রং ধরলে তাতে আদা-রসুনের পেস্ট মেশান। ভাল করে কষা হলে চিকেন থাই-এর টুকরোগুলো দিয়ে দিন। এই অংশের মাংস কিন্তু বেশ নরম হয়।
এ বার ৩ মিনিট পর আগে তৈরি করে রাখা মশলা মিশিয়ে দিন। খুব সামান্য জল দিতে হবে। এ বার ঢিমে আঁচে ৫ থেকে ৮ মিনিট রেখে দিন। খেয়াল রাখবেন যেন কড়াইয়ে তলার অংশ লেগে না যায়।
এ বার লাল লঙ্কার গুঁড়ো, গরম মশলা দিয়ে ৫ মিনিট কষান। তার পর ১/৪ কাপ জল দিন। আর মিনিট পাঁচ-সাত আঁচে রাখলেই তৈরি সুস্বাদু চিকেন। ব্যস! গরম গরম পরিবেশন করুন পোলাও বা ফ্রায়েড রাইসের সঙ্গে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy