প্রেজেন্টস্
Knowledge Partner
Fashion Partner
Wedding Partner
Banking Partner
Comfort Partner

চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই আলোর খেলা, বিশ্ব জোড়া খ্যাতি! কিন্তু এর শুরু কী ভাবে জানেন?

চন্দননগরের আলো মানেই জগৎ বিখ্যাত।

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ৩০ অক্টোবর ২০২৫ ১১:৪৬
প্রতীকী চিত্র।

প্রতীকী চিত্র।

জগদ্ধাত্রী পুজোর এই সময়টায় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ভিড় জমান চন্দননগরে। না, কেবল সেখানকার সুউচ্চ প্রতিমা দেখার জন্য নয়, আলোর সাজ দেখার জন্যও বটে। চন্দননগরের এই আলো কলকাতা সহ গোটা বঙ্গে তো বটেই, ভারত, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে গিয়েছে। জগৎ জোড়া তার খ্যাতি। কিন্তু কী ভাবে শুরু হয়েছিল এই উজ্জ্বল ইতিহাসের?

জানা যায় ফরাসি আমলে জগদ্ধাত্রী পুজোর শোভাযাত্রার সময় ব্যবহার করা হতো গ্যাস লাইট এবং হ্যাজাক। থাকত ডে লাইটের ব্যবস্থাও। এর পর সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আসে টিউবলাইট। শুরু হয় তার ব্যবহার। তবে বর্তমানে টুনিলাইট ব্যবহার করে নানা রকমের কারুকাজ করা হয়। এখন মূলত ৬.২ টুনি আলো, কখনও বা এলইডি আলো ব্যবহার করা হচ্ছে।

বর্তমান সময়ে এই আলোক শিল্প একটা ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত হয়েছে। তৈরি আগে ছবি এঁকে নেওয়া হয় বিষয়বস্তুর। তার পর সেটাকে ফাইবার বা লোহার কাঠামোর মধ্যে ফুটিয়ে তোলা হয়। ব্যবহার করা হয় থ্রি ডি বা অ্যানিমেশন।

জানা যায় বাগবাজার প্রথম বার তাদের শোভাযাত্রায় টুনি বাল্বের আলো ব্যবহার করে। সেই বছর হাওড়ার মহাকালী ইলেকট্রিক থেকে টুনি বাল্বের আলো আনা হয় ফরাসডাঙায়। সেই সময় শিল্পী ছিলেন শ্রীধর দাস। বলা যায় বর্তমান সময়ে এই আলোকসজ্জার অন্যতম পথিকৃৎ তিনিই। এর পর চুঁচুড়ার তারক পাল বাগবাজারে টুনি দিয়ে আলোর কাজ করেন।

ফলে গ্যাস লাইট থেকে শুরু হওয়া ঐতিহ্য এখন টুনি-এলইডির হাত ধরে বিশ্ব দরবারে সমাদৃত হচ্ছে। চন্দননগরের আলো মানেই জগৎ বিখ্যাত।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

Jagadhatri Puja 2025
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy