২০২২
Presented by
Powered by
Co - Powered by
In Association with
Mishti Mukh Partner
Beauty Partner
Gadgets Partner
Wellness Partner
Literature Partner
Trust Partner
Outdoor Partner
Back to
ফিরে দেখা বছরের বেস্ট
বছরের বেস্ট ২০২২
স্বাতী গঙ্গোপাধ্যায়

স্বাতী গঙ্গোপাধ্যায় লেখিকা

কী করেন? 

ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপিকা। শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে। দীর্ঘ দিন ধরে নারীবাদী সাতিহ্য ও সাহিত্যের সমালোচনা নিয়ে কাজ করছেন। গবেষণা করেছেন শেক্সপিয়রের নারীবাদী ব্যাখ্যা নিয়েও। পরবর্তীকালে মন দিয়েছেন রবীন্দ্রচর্চায়। ‘বিশ্বভারতী’-র ইতিহাস নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরেই কাজ করছেন স্বাতী। গড়েছেন ‘এবং আলাপ’ নামে এক সংগঠন। যারা লিঙ্গের ভিত্তিতে ভেদাভেদ দূর করতে কর্মশালা ও নানা রকম কাজ করে। কলেজপড়ুয়াদেরও সচেতন করেন সেই কাজের মাধ্যমে।

কেন? 

বাংলাকে বিশ্বের অনেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জায়গা বলে চেনেন। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা কাজ, শান্তিনিকেতন ও সেখানকার বিদ্যাচর্চার ধরন নিয়ে আগ্রহও আছে অনেকের মনে। স্বাতীও বেশ কিছু বছর ধরে রবীন্দ্র-গবেষণায় মন দিয়েছেন। শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতী নিয়ে গত কয়েক বছর ধরে গবেষণা করে সম্প্রতি প্রকাশ করেছেন ‘টেগোর্স ইউনিভার্সিটি: আ হিস্ট্রি অফ বিশ্বভারতী (১৯২১-১৯৬১)’। ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে এই কাজের গুরুত্ব নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা শুরু হয়েছে বহু ক্ষেত্রে। 

আর কী?

শুধু সাহিত্য পড়ান না, সঙ্গে লেখেনও। তাঁর লেখা ছোটগল্প নানা পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। লিখেছেন ‘জিয়নকাঠি’ নামে এক উপন্যাস। অনুবাদও করেন। বাংলার মেয়েদের লেখা ছোটগল্পের অনূদিত সঙ্কলন প্রকাশিত হয়েছে তাঁর উদ্যোগে। অধ্যাপনা শুরুর আগে সাংবাদিকতা করতেন। পরেও সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ অটুট থেকেছে। অধ্যাপনার পাশাপাশি নিয়মিত বিভিন্ন সংবাদপত্রে উত্তর সম্পাদকীয়ও লেখেন। বদলাতে থাকা সমাজ ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নিজের মত স্পষ্ট ভাবে প্রকাশ করায় বিশ্বাসী স্বাতী। 

এর পর? 

‘জিয়নকাঠি’-র দ্বিতীয় খণ্ড লেখার ইচ্ছা আছে। তার সঙ্গে চলবে রবীন্দ্র-গবেষণা। তবে এরই পাশাপাশি সমান তালে করতে চান সমাজসেবা। পথকুকুরদের যত্নে বিশেষ ভাবে মন দেন তিনি। আবার সময় পেলে ছবিও আঁকেন।

 

আমাদের পার্টনার্স
ইআইআইএলএম-কলকাতা

১৯৯৫ সালে শুরু। দীর্ঘ দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে ম্যানেজমেন্ট শিক্ষাজগতে প্রথম সারির প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে রেখেছে ইআইআইএলএম-কলকাতা। দৈনিক পাঠ্যক্রম হোক বা শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার, সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শুরুর থেকেই বাস্তব চাহিদা অনুযায়ী দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থায় শিক্ষার্থীদের কেরিয়ার সুনিশ্চিত করছে এই প্রতিষ্ঠান।