২০২২
Presented by
Powered by
Co - Powered by
In Association with
Mishti Mukh Partner
Beauty Partner
Gadgets Partner
Wellness Partner
Literature Partner
Trust Partner
Outdoor Partner
Back to
ফিরে দেখা বছরের বেস্ট
বছরের বেস্ট ২০২২
তিতাস সাধু

তিতাস সাধু ক্রিকেটার

কী করেন? 

দস্যিপনায় লক্ষ্মীলাভ। শুধু নিজের জন্য নয়, সারা দেশের জন্য। মেয়েদের প্রথম অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে যে তিন বঙ্গকন্যা ব্যাটে-বলে কেল্লাফতে করে ময়দান কাঁপিয়েছেন, তাঁদেরই এক জন হলেন চুঁচুড়ার তিতাস। মেয়েদের প্রথম আইপিএলেও খেলেছেন দ্বাদশ শ্রেণির এই ছাত্রী। 

কেন? 

কোহলি যা পাননি, তিতাস পেয়েছেন। ১৯ ছোঁয়ার আগেই বিশ্বকাপের ফাইনালে ‘ম্যাচের সেরা’ হওয়ার খেতাব এসেছে তাঁর ঝুলিতে। চার ওভারে ছয় রান দিয়ে দু’টি উইকেট নিয়েছেন অষ্টাদশী ফাস্ট বোলার। যাঁরা বলেন, বাঙালিদের তেজ নেই, তাঁদের মুখে যা যা ঘষার সব ঘষে দিয়ে এখন চর্চার কেন্দ্রে হুগলির এই কিশোরী। 

আর কী? 

বাবা অ্যাথলিট। কাকা-কাকিমাও খেলাধুলোর সঙ্গে যুক্ত। ছোট থেকেই খেলার পরিবেশে বড় হয়েছেন তিতাস। প্রথমে দৌড়তেন। তার পর কিছু দিন সাঁতার। এর কিছু দিনের মধ্যেই ক্রিকেটের প্রতি ভালবাসা জন্মে গেল। সেই থেকে ক্রিকেট অনুশীলন শুরু। তখন থেকেই ঠিক করে ফেলেন, ক্রিকেট নিয়েই এগোবেন ভবিষ্যতে। হার্দিক পাণ্ড্যের ভক্ত। তাঁর বোলিংয়ের খুঁটিনাটি তিতাসকে অনুপ্রেরণা যোগায়। মাঝেমধ্যেই হার্দিকের পুরনো ম্যাচ দেখেন। আবার আর পাঁচ জন কিশোরীর মতো নেটফ্লিক্সের টানও কম নয়। আয়ুষ্মান খুরানা আর সিদ্ধার্থ মলহোত্রকে খুব পছন্দ। 

এর পর? 

আপাতত ২০২৫ সালে বিশ্বকাপ জেতাই লক্ষ্য। তবে মনে মনে ইচ্ছা আছে ক্রিকেট নিয়ে আরও অনেকটা এগিয়ে যাওয়ার। ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট টিমের এক জন ‘কোর’ সদস্য হতে চান। তিতাস বলেন, ‘‘যদি ক্যাপ্টেন হতে পারি, তা হলে তো জীবন সার্থক!’’ কেউ কেউ যখন তাঁকে ঝুলন গোস্বামীর সঙ্গে তুলনা করেন, তখন বেশ গর্বিত হন কিশোরী তিতাস।

 

আমাদের পার্টনার্স
ইআইআইএলএম-কলকাতা

১৯৯৫ সালে শুরু। দীর্ঘ দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে ম্যানেজমেন্ট শিক্ষাজগতে প্রথম সারির প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে রেখেছে ইআইআইএলএম-কলকাতা। দৈনিক পাঠ্যক্রম হোক বা শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার, সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শুরুর থেকেই বাস্তব চাহিদা অনুযায়ী দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থায় শিক্ষার্থীদের কেরিয়ার সুনিশ্চিত করছে এই প্রতিষ্ঠান।