তারায় তারায়
কেউ কেউ মঞ্চে উঠেছেন, সকলেই নন। কিন্তু যে কোনও মঞ্চকে ভাসিয়ে দিতে পারে ওঁদের আভা। তারাদের মেলা বসেছিল বছরের বেস্ট সন্ধ্যায়। সেই নক্ষত্রখচিত অনুষ্ঠানেরই নানা মুহূর্ত।
মঞ্চের নীচে বছরের বেস্ট-দের আড্ডা: সঙ্গী অন্যেরাও।
নানা পেশা, নানা মত, নানা পরিধান। বছরের বেস্ট সন্ধ্যায়।
এখানে রাজনীতি নয়। কুণাল ঘোষের কী কথায় হেসে গড়িয়ে পড়ার অবস্থায় রূপা গঙ্গোপাধ্যায়?
২০২৫: বিজয়ীরা
অনুপম রায়ের সঙ্গে স্ত্রী প্রস্মিতা পাল।
মনোবিদ অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সাহিত্যিক প্রচেত গুপ্ত।
হাসছি মোরা: রং মিলিয়েই উপস্থিত ছিলেন শোভন-বৈশাখী।
কী দেখে জয়া আহসান এত ‘সিরিয়াস’ আর হাসিখুশি কোয়েল মল্লিক!
(বাঁ দিক থেকে) বিবৃতি চট্টোপাধ্যায়, দর্শনা বণিক এবং রণজয় বিষ্ণু।
রাজনীতিতে বলে ‘সৌজন্য সাক্ষাৎ’: তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ এবং রাজ্য বিজেপির সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য।
‘বছরের বেস্ট’ সন্ধ্যায় রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং লেখক উজ্জ্বল সিন্হা।
জমকালো জুটি: ঐন্দ্রিলা-অঙ্কুশ।
অর্ধাঙ্গিনীর সঙ্গে ‘অর্ধাঙ্গিনী’র পরিচালক: কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় ও চূর্ণী গঙ্গোপাধ্যায়।
কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (বাঁ দিকে) এবং বিজেপি নেতা শিশির বাজোরিয়ার (ডান দিকে) সঙ্গে অভীক সরকার।
ইন্ডোর-আউটডোরের দুই প্রাক্তন বাঙালি ‘চ্যাম্পিয়ন’। দাবার দিব্যেন্দু বড়ুয়া এবং ক্রিকেটের ঝুলন গোস্বামী।
পাশাপাশি দুই চিত্রকর: বিমল কুন্ডু এবং সুব্রত গঙ্গোপাধ্যায়।
পরিচালক অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী এবং প্রযোজক স্ত্রী ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায়।
‘খোকাবাবু’ থেকে ‘পরশুরাম’, মেগা-হিট তৃণা সাহা
শিল্পপতি এবং শিল্পী: সঞ্জীব গোয়েন্কা এবং পরেশ মাইতি।
লক্ষ্যে অবিচল! বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় ফুটবল প্রশিক্ষক ভারতী মুদি।
সঞ্জীব গোয়েন্কার সঙ্গে অতিদেব সরকার।
তৃণমূল বিধায়ক দেবাশিস কুমার।
চিত্রপরিচালক সুদেষ্ণা রায়।
নবদম্পতি: স্ত্রী রিঙ্কু মজুমদারের সঙ্গে দিলীপ ঘোষ।
তৃণমূল নেতা অরূপ চক্রবর্তী এবং লেখক, কবি ও চিত্রনাট্যকার সম্রাজ্ঞী বন্দ্যোপাধ্যায়।
টলিউডের ‘হিট মেশিন’ ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত।
তিন ইয়ারি কথা: দর্শনা বণিক, বিবৃতি চট্টোপাধ্যায় এবং তৃণা সাহা।
আইনজ্ঞ অভিজিৎ দেব।
রেশম শিল্পীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সঙ্গীতা বন্দ্যোপাধ্যায় বড়ুয়া।
মনোসমাজকর্মী রত্নাবলী রায়।
কিসে মোহিত লগ্নজিতা?
সত্যম রায়চৌধুরী এবং স্বপন দাশগুপ্ত।
সিপিএম নেত্রী দীপ্সিতা ধর ও শিল্পপতি সত্যম রায়চৌধুরী।
ইআইআইএলএম কলকাতার অন্যতম ট্রাস্টি শিপ্রা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মায়ের সঙ্গে বছরের বেস্ট অভিনেত্রী তিলোত্তমা সোম।
তবু তোমাকেই লিখে রেখে যাই: কবি সুবোধ সরকার।
পুষ্টিবিদ অনন্যা ভৌমিক।
এক ফ্রেমে দুই খেলা। (বাঁ দিক থেকে) সুদর্শন ঘোষ (বাংলার টেনিস কর্তা), সুজয় ঘোষ (বাংলার টেনিস কর্তা), প্রাক্তন ক্রিকেটার রণদেব বসু ও বাংলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক অনুষ্টুপ মজুমদার।
এ বার শবর না কর্পূর? ‘বছরের বেস্ট’ সন্ধ্যায় চিত্রপরিচালক অরিন্দম শীল।
জয়া হে: ‘বছরের বেস্ট’ সন্ধ্যায় অভিনেত্রী জয়া আহসান।
পরিচালক অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী ও অভিনেত্রী ইধিকা পাল।
বিবিধ জুটি: অনুপম-আবীর, শোভন-বৈশাখী, শমীক-স্বপন এবং আরও অনেকে।
চাই নতুন ‘ফড়িং’: চিত্রপরিচালক ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী।
প্রেমে পড়া বারণ: গায়িকা লগ্নজিতা চক্রবর্তী
চিকিৎসক সৌতিক পণ্ডা।
সিনেমা প্রযোজক ফিরদৌসুল হাসান।
মার্লিন গ্রুপের পিয়াল মুখোপাধ্যায়।
ইস্টবেঙ্গল কর্তা দেবব্রত সরকার।
সস্ত্রীক শিল্পপতি সঞ্জীব গোয়েন্কা।
মহমেডানের দুই কর্তা। (বাঁ দিকে) বেলাল আহমেদ এবং মহম্মদ কামারউদ্দিন (ডান দিকে)।
এসভিএফের অন্যতম কর্ণধার মহেন্দ্র সোনি।
পোশাকশিল্পী অভিষেক দত্ত।
হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ কুণাল সরকার।
‘দ্রৌপদী’ তথা প্রাক্তন সাংসদ রূপা গঙ্গোপাধ্যায়।
পুত্রকে সঙ্গে নিয়ে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ অরিন্দম রথ।
শিল্পপতি সঞ্জয় বুধিয়া।
আপাতত বলিউডমুখী ‘ফেলুদা’ টোটা রায়চৌধুরী।
অশোক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ রুদ্রাংশু মুখোপাধ্যায়।
বছরের বেস্ট চিত্রপরিচালক অভিনন্দন বন্দ্যোপাধ্যায় (ডান দিকে)।
দর্শকদের মধ্যে বছরের বেস্ট আনন্দ শঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
গোলটেবিল বৈঠক: মনোসমাজকর্মী রত্নাবলী রায়, মনোবিদ অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যায়, আইনজীবী কৌশিক গুপ্ত এবং চিকিৎসক রাজু বিশ্বাস।
তারাদের ভিড়ে জমকালো বছরের বেস্ট সন্ধ্যা।
বছরের বেস্ট মঞ্চের পথে গণিতজ্ঞ ঋতব্রত মুন্সী। সব চোখ তাঁরই দিকে।
রাজ্য পুস্তক পর্ষদের সিইও অপরাজিতা সেনগুপ্ত এবং আলিপুর জেল মিউজ়িয়ামের কিউরেটর জয়ন্ত সেনগুপ্ত।
বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় আমন্ত্রিত শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন সুদেষ্ণা রায়।
বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় চাঁদের হাট! ফুটবলার শুভাশিস বসুর ঠিক পিছনে টলিউড জুটি ঐন্দ্রিলা সেন-অঙ্কুশ হাজরা।
জয়া আহসানের সঙ্গে আড্ডায় মশগুল বছরের বেস্ট পরিচালক অভিনন্দন বন্দ্যোপাধ্যায়।
বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় স্ত্রী চূর্ণীর সঙ্গে কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়।
আমাদের পার্টনার্স
১৯৯৫ সালে শুরু। দীর্ঘ দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে ম্যানেজমেন্ট শিক্ষাজগতে প্রথম সারির প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে রেখেছে ইআইআইএলএম-কলকাতা। তাদেরই নতুন প্রতিষ্ঠান ইআইআইএলএম-কলকাতা সেন্টার ফর লিডারশিপ অ্যান্ড এথিক্স। দৈনিক পাঠ্যক্রম হোক বা শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার, সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শুরুর থেকেই বাস্তব চাহিদা অনুযায়ী দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থায় শিক্ষার্থীদের কেরিয়ার সুনিশ্চিত করে এই প্রতিষ্ঠান।
চার দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশের নির্মাণ শিল্পে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে মার্লিন গ্রুপ। ইট-কাঠ পাথরের চার দেওয়ালের বেষ্টনী পেরিয়ে মার্লিন বরাবর গুরুত্ব দিয়েছে উন্নত জীবনযাত্রার দিকে। তাদের হাত ধরেই বহু পরিবার খুঁজে পেয়েছে তাদের স্বপ্নের বাসস্থান। সময়ের সঙ্গে সেই পরিসর বেড়েছে। সংস্থা পা রেখেছে কলকাতার বাইরেও।
নেতাজি সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের প্রথম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, যা এআইসিটিই এবং ম্যাকাউট অনুমোদিত, এনবিএ স্বীকৃত এবং এনএএসি দ্বারা মূল্যায়িত। এই প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করে শিক্ষার্থীরা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বর্তমানে সুপ্রতিষ্ঠিত। যা আসলে প্রতিষ্ঠানের উচ্চমানসম্পন্ন শিক্ষা ও প্রশিক্ষণেরই প্রতিফলন।