বছরের বেস্ট সন্ধ্যা
এক মঞ্চে, একসঙ্গে। সতীন্দ্র রায় (সম্পর্ক অ্যাডভার্টাইজ়িং), কৌশিক সরকার (টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপ), সত্যম রায়চৌধুরী (টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপ), ঋতব্রত মুন্সী (বছরের বেস্ট), পাওলি দাম, সঞ্জীব গোয়েন্কা (বছরের বেস্ট), পরেশ মাইতি (বছরের বেস্ট), অভিনন্দন বন্দ্যোপাধ্যায় (বছরের বেস্ট), তিথি ভট্টাচার্য (বছরের বেস্ট), অভীক সরকার, তিলোত্তমা সোম (বছরের বেস্ট), আনন্দ শঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় (বছরের বেস্ট), শুভাশিস বসু (বছরের বেস্ট), ভারতী মুদি (বছরের বেস্ট), শিপ্রা বন্দ্যোপাধ্যায় (ইআইআইএলএম কলকাতা), সঙ্গীতা বন্দ্যোপাধ্যায় বড়ুয়া (রেশম শিল্পী সংস্থা) এবং অনিন্দ্য জানা।
চল+চিত্র
বছরের বেস্ট সন্ধ্যা
এ বারের ‘বছরের বেস্ট’ সন্ধ্যার নান্দীমুখ সংস্কৃতে শিববন্দনায়। স্বক্ষেত্রে কৃতীদের মেধা আর মননের আলোয় উজ্জ্বল মুহূর্তেরা। সম্ভাষণ-সম্মাননা, আলাপ-সংলাপে ‘বেস্ট’ ঘণ্টাখানেক।

-

ভবিষ্যতের কিছু ইঙ্গিত, কিছু আলোর ফুলকি এখনও আছে: অভীক সরকার
-

‘বছরের বেস্ট’ সন্ধ্যায় উষা উত্থুপের শিব বন্দনা
-

মেয়েদের খেলা শেখানো ছেলেখেলা নাকি!
২০২৫: বিজয়ীরা
বছরের বেস্ট: পড়ে নিন
-
সম্পূর্ণ রত্নহীন নয় বাঙালি, কিছু ফুলকি এখনও আছে: অভীক সরকার
-
প্রথম বার উষা উত্থুপের কণ্ঠে শিববন্দনা! দৃপ্ত কণ্ঠে তৈরি হল আবেশ, সূচনা ‘বছরের বেস্ট’ সন্ধ্যার
-
‘বছরের বেস্ট’ সাজের শিরোপার অধিকারী কারা? বেছে নিলেন শহরের দুই সাজ-শিল্পী অভিষেক, অভিজিৎ
-
অভিনেত্রী তিলোত্তমা জড়িয়ে ধরলেন ‘ফেলুদা’কে! আবীরের হাতে এক বাটি মাংস, আর কী হল ‘বছরের বেস্ট’-এ?
-
বাঙালির ব্যবসা থেকে শিল্পকলা, অভিনয় থেকে ফুটবল, নক্ষত্রে ভরা সন্ধ্যায় উঠে এল ‘বেস্ট’দের কথা
-
পাওলির শাড়ির রঙে মুগ্ধ জয়া! ‘বছরের বেস্ট’-এর সন্ধ্যায় ফ্রেমবন্দি টলি নায়িকাদের বন্ধুত্ব
আমাদের পার্টনার্স
১৯৯৫ সালে শুরু। দীর্ঘ দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে ম্যানেজমেন্ট শিক্ষাজগতে প্রথম সারির প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে রেখেছে ইআইআইএলএম-কলকাতা। তাদেরই নতুন প্রতিষ্ঠান ইআইআইএলএম-কলকাতা সেন্টার ফর লিডারশিপ অ্যান্ড এথিক্স। দৈনিক পাঠ্যক্রম হোক বা শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার, সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শুরুর থেকেই বাস্তব চাহিদা অনুযায়ী দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থায় শিক্ষার্থীদের কেরিয়ার সুনিশ্চিত করে এই প্রতিষ্ঠান।
চার দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশের নির্মাণ শিল্পে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে মার্লিন গ্রুপ। ইট-কাঠ পাথরের চার দেওয়ালের বেষ্টনী পেরিয়ে মার্লিন বরাবর গুরুত্ব দিয়েছে উন্নত জীবনযাত্রার দিকে। তাদের হাত ধরেই বহু পরিবার খুঁজে পেয়েছে তাদের স্বপ্নের বাসস্থান। সময়ের সঙ্গে সেই পরিসর বেড়েছে। সংস্থা পা রেখেছে কলকাতার বাইরেও।
নেতাজি সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের প্রথম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, যা এআইসিটিই এবং ম্যাকাউট অনুমোদিত, এনবিএ স্বীকৃত এবং এনএএসি দ্বারা মূল্যায়িত। এই প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করে শিক্ষার্থীরা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বর্তমানে সুপ্রতিষ্ঠিত। যা আসলে প্রতিষ্ঠানের উচ্চমানসম্পন্ন শিক্ষা ও প্রশিক্ষণেরই প্রতিফলন।


























