মা লক্ষ্মীকে তুষ্ট করা খুবই সহজ। দেবী চঞ্চলা হলেও, তাঁকে প্রসন্ন করে বাড়িতে রাখলে অর্থাভাব হয় না কখনও, বজায় থাকে লক্ষ্মীশ্রী। তাই লক্ষ্মীপুজোর দিন কী কী করবেন, আর কী নয় জেনে নিন।
দেবীকে তুষ্ট করতে লক্ষ্মীপুজোর দিন অবশ্যই বাড়িতে আনুন লক্ষ্মী কড়ি। সুন্দর, ভাল কড়ি লক্ষ্মীপুজোর দিন বাড়িতে স্থাপন করা খুবই শুভ।
লক্ষ্মী গণেশের মূর্তি আছে এমন রুপোর কয়েন কিনে সেটা কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর দিন পুজো করিয়ে ব্যাগে রাখা খুবই ভাল।
বাড়ির ঠাকুরের সিংহাসনে যদি পারদের লক্ষ্মী মূর্তু স্থাপন করতে পারেন সেটিকে শুভ বলে গণ্য করা হয়। এতে সংসার সুখ, সমৃদ্ধিতে ভরে ওঠে।
দক্ষিণাবর্ত শঙ্খ দেবীর ভীষণ প্রিয়। এটি বাড়িতে রাখা উচিত।
কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর দিন কুবেরের মূর্তি বাড়িতে স্থাপন করুন।
বাড়ি থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর করতে চাইলে স্ফটিকের শ্রীযন্ত্র স্থাপন করুন। এতে ঘর পজিটিভ শক্তিতে ভরে ওঠে।
এ ছাড়া সংসারে শ্রীবৃদ্ধি ঘটাতে চাইলে এ দিন পায়েস রান্না করে সেটি চাঁদের আলোয় সারা রাত রেখে দিন। প্রয়োজনে নেটের ঢাকনা দিয়ে ঢাকা দিয়ে রাখুন। পর দিন এই পায়েস বাড়ির সবাই খান।
লক্ষ্মীপুজোর দিন অবশ্যই নারায়ণ পুজো করুন। পারলে ৫জন কুমারীকে কিছু উপহার দিন। এতে দেবী প্রসন্ন হন।
লক্ষ্মীপুজোর দিন অবশ্যই বাড়িতে শঙ্খ বাজাবেন। পড়বেন লক্ষ্মীর পাঁচালি।
যাঁদের বাড়িতে তুলসি গাছ রয়েছে তাঁরা এ দিন অবশ্যই তুলসি গাছের পুজো করুন।
দেবী লক্ষ্মীর কৃপা পেতে লক্ষ্মীপুজো তো বটেই, গোটা বছর ধরে দক্ষিণ দিকে মুখ করে, অশ্বত্থ গাছের নিচে, বাড়ির মূল প্রবেশ দ্বারের সামনে এবং পূর্ব পুরুষদের ছবির সামনে প্রদীপ জ্বালান। এতে দেবী প্রসন্ন হন। ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।