রবিরার মানেই ছুটির দিন। অতএব অনেকেই ডায়েটের তোয়াক্কা করেন না।<br> সারা সপ্তাহ ডায়েট মেনে চললেও রবিবার এলেই ইচ্ছেমতো বাইরের খাবার খাওয়ার<br> প্রবণতা থাকে অনেকেরই। অনেকে আবার জিমের পথও মাড়ান না।<br> এর ফলে সপ্তাহের শুরুতেই শরীরস্বাস্থ্য বিগড়ে যেতে পারে।
উইকএন্ডের অবসর মানেই বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে বসে দেদার মদ্যপান— এমনটা মনে করবেন না যেন।<br> অতিরিক্ত মদ্যপানের হ্যাংওভার থাকতে পারে সপ্তাহের শুরুতেও। ফলে তাতে আপনার<br> অফিসের কাজে প্রভাব পড়তে পারে। উইকএন্ডে সোডা মেশানো ককটেল এড়িয়ে চলুন।<br> ক্যালোরি বেশি থাকায় এ ধরনের ড্রিংকসে লাভের চেয়ে ক্ষতিই হয় বেশি।
ছুটির দিনে কব্জি ডুবিয়ে খাওয়ার ভুল অনেকেই করেন। খান,<br> তবে একটু রয়েসয়ে। ঘুমোনোর অন্তত তিন-চার ঘণ্টা আগে রাতের<br> খাবার খান। রাতের খাবারে পাস্তা বা পাউরুটির মতো কার্ব এড়িয়ে চলুন।
চপ-কাটলেট-তেলেভাজা-এগরোল দিয়ে সন্ধের উইকএন্ডের আড্ডা জমাবেন না। আড্ডা দিন<br> তবে সঙ্গে রাখুন পুষ্টিকর খাবার। ফ্রুট স্যালাড বা ব্রেড স্যান্ডউইচ জলখাবার সারতে পারেন।
অফিসের চাপে পড়ে অনেকেই সারা সপ্তাহের কাজের দিনগুলিতে ভাল করে ঘুমোতে পারেন না।<br> ফলে উইকইন্ডের ছুটিতে অনেকেই সারা দিন ধরে বিছানায় কাটান। স্লিপ এক্সপার্টরা একে<br> ‘সোশ্যাল জেটল্যাগ’ আখ্যা দিয়েছেন। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, এতে লাভের চেয়ে ক্ষতিই হয় বেশি।
সারা সপ্তাহের অনিয়মের ফলে উইকএন্ডে এসে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। ডিটক্স ডায়েট ছাডাও পান<br> করতে পারেন লেমন ওয়াটার। সামান্য গরম জলে মুসাম্বির রস মিশিয়ে তা পান করুন।<br> এতে হজমশক্তি বাড়ার পাশাপাশি শরীর থেকে টক্সিন দূর হবে।