ওজন কমানো কি মুখের কথা? তার জন্য শরীরচর্চা, ডায়েট, ঘরোয়া টোটকা, নানা চিকিৎসকের পরামর্শ— ঝক্কি কম নয়! কিন্তু তাতেও কি কাঙ্ক্ষিত ওজন মেলে? সব সময় মোটেই না। এ সব বেশ সময়সাধ্যও। তবে ওজন কমানোর রাস্তায় আপনি আরও এক ধাপ এগিয়ে থাকতে পারবেন, যদি মন দেন রান্নাঘরে। হ্যাঁ, রান্নাঘরই মেদ কমাবে। জানেন কী ভাবে? দেখে নিন। ছবি: আনস্প্ল্যাশ।
খাবারের তেল থেকে সিংহভাগ ফ্যাট জমে শরীরে। বেশি তেল এড়াতে রান্নাঘরে রাখুন তেলের স্প্রে। তেলের বোতল বা বয়ামের বদলে স্প্রে ব্যবহার করলে খাবারে তেলের পরিমাণ কমবে। তেল কমলেই শরীরে ফ্যাট কমবে। ছবি: আনস্প্ল্যাশ।
রান্নাঘরের ক্যাবিনেটে রাখুন কাজুবাদাম, কিসমিস, আখরোট, কাঠবাদামের বয়াম। হালকা খিদে পেলে অকারণ স্ন্যাক্স থেকে বাঁচতে সেরা উপায় এটাই। এরা যেমন ওজন কমাবে তেমন পেটও ভরাবে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।
রান্নায় ব্যবহার করুন নন স্টিক প্যান। বাসনে জমা তেল খাবারকে অস্বাস্থ্যকর বানায়। তেল কম লাগে এমন বাসন ব্যবহারে অসুখ কমার সঙ্গে ওজনও কম থাকে। এয়ার ফ্রায়ারও হতে পারে ভাল বিকল্প। ছবি: আনস্প্ল্যাশ।
রান্নাঘরে রাখতেই পারেন মনের মতো ম্যাসন। আজকাল বাহারি নানা ম্যাসন বিক্রি হয়। এরা রান্নাঘরের সৌন্দর্য তো বাড়ায়ই, সঙ্গে এই ম্যাসনেই জমিয়ে রাখতে পারেন নিজের স্যালাড, ওটমিল বা ফুল ক্যালোরি ডায়েট। প্রয়োজনে ডায়েটের খাবার এই ম্যাসনে করে অফিসেও নিয়ে যেতে পারেন। ছবি: আনস্প্ল্যাশ।
রান্নাঘরের বাসন মুছতে যে তোয়ালে বা কাপড়ের টুকরো ব্যবহার করেন, তা তেলচিটে নয় তো? সে দিকে খেয়াল রাখুন। তেলচিটে তোয়ালের জমে থাকে তেল বাসনের গায়ে লেগে থাকলে খাবার অস্বাস্থ্যকর তো হয়ই, সঙ্গে পুরনো তেল ক্ষতি করে পাকস্থলীর। ওজনও বাড়ায় অনেক। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।